কেন এই গ্রেফতারি? তা নিয়ে অবশ্য বিস্তারিত কিছু জানাতে চায়নি জেলা পুলিশ। বলা হয়েছে, পুরনো মামলায় বিজেপির এই যুব নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
‘‘মৃতদেহ নিতে হলে এসডিপিও-র অনুমতি লাগবে’, বোলপুর হাসপাতাল থেকে একথাই বলা হয়েছে পরিবারকে। এরপরই বোলপুরে বাঁশ-লাঠি নিয়ে অবরোধ করেন বিজেপি কর্মীরা।
২০১০ সালে অধিকৃত ৩০ বিঘা জমির ওপর আধুনিক মানের স্টেডিয়াম নির্মাণ শুরু। এবার শেষ পর্যায়ে ধাপে ধাপে স্টেডিয়ামের গ্যালারি গড়ছেন শেখ মহিম।
সকাল আটটা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত বারো ঘণ্টার প্রতীকী অনশনে বসেছেন উপাচার্য চক্রবর্তী-সহ অধ্যাপকরা।
বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের লাগাতার 'নকুলদানা' প্রসঙ্গ টেনে আনার পাল্টা দিলেন বীরভূমের বিজেপি প্রার্থী দুধকুমার মণ্ডল।
Lok Sabha elections 2019: 'নকুলদানা' বিতর্কের রেশ মিটতে না মিটতেই ফের কেন্দ্রীয় বাহিনীর জন্য নতুন 'দাওয়াই'-এর আমদানি করে ফেললেন বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ তৃণমূল নেতা অনুব্রত।
বাড়ির সব সম্পদ, গবাদি পশু, জমি, শেষ সম্বল বিক্রি করে চিকিৎসা চলে কয়েকমাস, তারপর ডায়ালিসিসের পালা যখন আসে, ভয়ে ঘরবন্দী হয়ে নীরবে মৃত্যুর প্রতীক্ষা করে পাইকপাড়া।
বীরভূম তাঁর দাওয়াই গিলে এখন বিরোধীহীন। নদীয়ায় দায়িত্ব নিয়ে অনুব্রত বীরভূমে জানিয়ে গেলেন, "ওখানে দুটো আসন, দুটোই জিতব লক্ষাধিক ভোটে!"
অমিত শাহর সভার প্রস্তুতি দেখতে সদলবলে এলেন মুকুল রায়। তিনি চলে গেলেই আবার এলেন রাহুল সিনহা। একেক নেতা একেক রকম নির্দেশ দিলেন, আর বিজেপির জেলা নেতারা তা নিশ্চিত করে দিলেন হাসিমুখে।
গ্রামের ফাঁকা এলাকায় পঞ্চায়েত তাঁর জন্য বাড়ি করে দিয়েছে, কারণ অন্য গ্রামবাসীরা তাঁর পড়শী হতে রাজী নন। ঐসব পড়শী বাড়ির পুরুষরাই গণধর্ষণে অভিযুক্ত হয়ে আপাতত জেলবন্দী।
কৃষিবিজ্ঞানীরা বলছেন, বিরাট এক বিপদের মধ্যে পড়তে চলেছেন কৃষকরা। আগামীতে চাষ যেমন বিপন্ন হবে, তেমনি ফলনের অভাবে বিরাট সংকট তৈরী হবে।
পাপে ভরছে বীরভূম, বললেন দিলীপ ঘোষ। দিলীপ ঘোষের মাথা মুড়িয়ে ঘোল ঢেলে ধর্মস্থানে ঘোরালে পাপ কাটবে, হুঙ্কার দিলেন অনুব্রত মণ্ডল।
শনিবার বিকেলে বোলপুরে দলের বীরভূম জেলা কমিটির সভায় জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল বলেন, "অনুপমকে বহিষ্কার করেছে দল, বেশ করেছে!"
তিনজনের বাড়ির অবস্থান একে অপরের এক কিলোমিটারের মধ্যে। সেই শহরেই থাকেন তিনজনের দলের বিখ্যাত এক অধিনায়ক, দলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।
রাজনীতি বা টোল ট্যাক্সের লাভক্ষতি থাক তার জায়গায়, কিন্তু দেশের ঐতিহ্যবাহী কেন্দুলি মন্দির তো আগে বাঁচুক, এই আর্তি স্থানীয় সমস্ত মানুষের।
সাড়ে তিনশোর বেশি লজ-হোটেলের নগর তারাপীঠের আধুনিকীকরণের জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদ গঠন করান। এরপর ডবল লেনের নতুন রাস্তা, নতুন কালভার্ট, তোরণ ইত্যাদি নির্মিত হয়েছে।
"জেলার এক দাদা চান সবাই তাঁকে মানবেন, মহিলাদেরও সম্মান দেন না তিনি। সব ভেঙ্গে দিন গুঁড়িয়ে দিন, প্রশাসন কিছু করতে পারবে না!"
