ঐতিহাসিক ভবনের মধ্য়ে উল্লেখ আছে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের বাড়ি, বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোসের বাসভবন, রবীন্দ্র ভবন, দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের বাড়ি।
ডিহি পঞ্চান্নগ্রামের অন্তর্ভুক্ত মারাঠা খালের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলির একটি ছিল 'উল্টাডিঙ্গি', যা বর্তমান উল্টোডাঙ্গার অপরিশোধিত সংস্করণ বলে মনে করা হয়।
এই রাজবাড়ি নির্মাণের মূলে যিনি, সেই নবকৃষ্ণ দেব কিন্তু নিজেকে ব্রিটিশদের কাছে একরকম বিকিয়েই দিয়েছিলেন, কোম্পানির কর্তাদের সঙ্গে যেচে ঘনিষ্ঠতা করেছিলেন সম্পত্তি এবং অর্থের লোভে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কাঁচা চামড়ার চাহিদা তুঙ্গে ওঠে, যার ফলে ভাগ্য পাল্টে যায় ট্যাংরার চিনা বাসিন্দাদের। ব্যবসায় বিপুল লাভের আশায় ক্রমশ বাড়তে থাকে চিনা বাসিন্দা এবং চামড়ার কারখানার সংখ্যা।
কলকাতার সঙ্গে তোপসিয়ার যোগ আজকের নয়। ফিরে যেতে হবে সেই ১৭১৭ সালে, যখন মুঘল সম্রাট ফারুখসিয়ারের কাছ থেকে কলকাতার আশেপাশে ৩৮টি গ্রামের ইজারা নেয় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি।
পার্ক স্ট্রিট যে পার্ক স্ট্রিটই রয়ে গেছে, তা তো আমরা সকলেই জানি। ব্রিটিশ আমলের ইতিহাসের মতোই জাঁকিয়ে বসে গেছে শহরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই রাজপথটির নামও।
বারোয়ারি পুজোর আঁতুড়ঘর গুপ্তিপাড়ার প্রধান উৎসব কিন্তু দুর্গাপুজা নয়। এখানকার খ্যাতি রথযাত্রার জন্য। চৈতন্য ভাবধারায় বৈষ্ণবধর্মের অধিক প্রচার ও প্রসারের ফলে এ অঞ্চলে রথযাত্রার সূচনা।
রাজ্য হেরিটেজ কমিশন ইতিমধ্যেই এই সব বাড়িগুলিকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে যে এই স্থাপত্যগুলির মধ্যে অবস্থিত জমি, মন্দির এবং বাড়ি হাত বদল করা যাবে না।
সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সক্রিয়তায় প্রচার ও প্রসার লাভ করে। বাংলার গণ্ডী ছাড়িয়ে সারা ভারতবর্ষ জুড়ে এর ব্যাপ্তি ঘটে। ঢাকা থেকে লাহোর, সর্বত্রই তৈরী হয় ব্রাহ্মসমাজের উপসনাগৃহ।
মাইকেল মধুসূদনের বাড়িটি তার তৎকালীন বৈশিষ্ট্যের অল্পই ধরে রাখতে পেরেছে। ক্রমাগত হাতবদল, বাসিন্দা বদল, নতুন ঘরের সংযোজনে স্থাপত্য বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বলার মতো কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।
উত্তর কলকাতার নীলমণি সরকার লেনে বামাচরণ ভড়ের বসতবাটি ব্রজকিশোর ঠাকুরবাড়ি নামে পরিচিত। সরু গলি, বাইরে থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই, কী অপূর্ব স্থাপত্য অপেক্ষা করছে ভেতরে।
চার্চে নাবিক, জাহাজীরা ছাড়াও আসতেন স্থানীয় ইংরেজ এবং প্রচুর বাঙালি, যাঁরা ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন। তবে চার্চের সমস্ত ধার্মিক অনুষ্ঠান, প্রার্থনা ইত্যাদি ইংরাজিতেই হতো।
অনেক পার্সি খাবারই পাবেন এখানে, কিন্তু শুধু খাওয়ার জন্য গেলে অনেক কিছু না পাওয়া থেকে যাবে। ১৯০৯ সাল থেকে কলকাতার জীবনের অঙ্গ এই ধর্মশালা, 'মানেকজি রুস্তমজি ধরমশালা ফর পার্সি ট্র্যাভেলার্স'।
প্রিয়নাথ ঘোষ শিবপুর অঞ্চলে নিজের বসতবাড়ির কাছাকাছি অনেকখানি জায়গা জুড়ে প্রতিষ্ঠা করলেন রাধাকৃষ্ণের আটচালার মন্দির, সঙ্গে রাসমঞ্চ, নহবতখানা সহ প্রতিষ্ঠা করা পুষ্করিণী ইত্যাদি।
একুশ বছরের মেয়েকে স্নেহময় পিতা সমাহিত করেন মানিকতলার খ্রীষ্টান সিমেটারিতে। পরিবারের অনেকেই সমাধিস্থ হয়েছেন ওখানে।
"শাহী ইমামবাড়ার ঠিক পাশেই শাহী মসজিদ। এখন সেখানে পাকাপাকিভাবে বাস করেন নবাবের বংশধর কিছু মানুষ।" বাংলার বিভিন্ন ঐতিহ্যের কথা লিখছেন ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলায় নিয়মিত লিখছেন দুই স্থপতি। এবার নবাব ওয়াজেদ আলী শাহের শেষ শয্যার কথা।
স্থানীয় মানুষের অজ্ঞতা এমনই যে ফুটপাথের চা বিক্রেতা মহিলাকে নন্দকুমারের ফাঁসি কোথায় দেওয়া হয়েছে জিগ্যেস করলে তৎক্ষণাৎ সন্ত্রস্ত উত্তর, ‘আমি জানি না, আমি সেদিন ছিলাম না!’
রাগ, অভিমান ভুলে রাজীব-লক্ষ্মীরতন-বৈশালীকে একসঙ্গে লড়াইয়ের বার্তা প্রসূনের
টিকা নিয়েও রাজনীতি! বর্ধমানে ভ্যাকসিন নিলেন তৃণমূল বিধায়করা, তুঙ্গে বিতর্ক
শ্রাবন্তীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ, তার মাঝেই 'মনের বান্ধবী'র সঙ্গে ছবি পোস্ট রোশনের
"স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য ইতিহাস রাহুল গান্ধীকে স্মরণ করবে"
ফাইজারের করোনা টিকা নেওয়ার পর ২৩ জনের মৃত্যু, চাঞ্চল্য নরওয়েতে