দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রথম বাজেট প্রস্তাবিত হল লোকসভায়। কেন্দ্রীয় বাজেট ঘোষণা হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই বাজেটকে ‘গ্রীন’ এবং ‘নাগরিক বান্ধব’ বাজেটের তকমা দিলেন।
বিশেষজ্ঞদের একাংশ যদিও বলছেন বাজেট আদৌ জনমোহিনী নয়। তবু মোদী বললেন, ঠিক পথেই এগোচ্ছে দেশ, সম্প্রতিক বাজেট তারই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
দেশের প্রথম পূর্ণ সময়ের মহিলা অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ বাজেট পেশ করার পরেই তাকে ‘উন্নয়ন বান্ধব’ বাজেটের তকমা দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী বাজেটকে। “নতুন ভারতের জন্য কৃষি ক্ষেত্রে রূপান্তরের কথা বলছে এই বাজেট”, বললেন মোদী।
বিমা পরিষেবায় ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগের প্রস্তাব
বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীর প্রতিক্রিয়া, “বাজেটে আসলে নতুন কিছুই বলা হয়নি। সেই পুরনো প্রতিশ্রুতিই ঘুরিয়ে ফিরিরে আওরানো হয়েছে”।
বাংলার ভাগ্যে আলাদা করে নতুন কিছুই জোটেনি, এরকম অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল নেতৃত্বের মধ্যে। তাদের বক্তব্য সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে এই বাজেট।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বললেন, “নগদহীন লেনদেন এবং ক্লিন এনার্জির ওপর গুরুত্ব দিয়ে দেশ সঠিক পথেই এগোচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ‘গ্রীন বাজেট’ শব্দ বন্ধ নিয়ে অবশ্য সামান্য বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে নানা মহলে। অনেকেই ভেবেছেন এর মধ্যে দিয়ে পরিবেশ বান্ধব বাজেটের কথা বলেছেন নরেন্দ্র মোদী।
Read the full story in English