/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/bank-note.jpg)
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে সম্প্রতি প্রকাশিত বার্ষিক রিপোর্ট বলছে বিমুদ্রাকরণের দু'বছর পরেও দেশে ব্যাঙ্ক নোটের জোগান বেড়েছে। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নোট মুদ্রণ প্রাইভেট লিমিটেড এবং সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া লিমিটেড, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের তরফে এই দুই সংস্থা নোট ছাপিয়ে থাকে।
রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বৃহস্পতিবারের রিপোর্ট বলছে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে ২৯১৯.১টি নোট ছাপানো হয়েছে, যা প্রাক বিমুদ্রাকরণ জমানার থেকেও বেশি। অথচ বিমুদ্রাকরণের পেছনে অন্যতম ঘোসিত কারণ ছিল টাকার জোগান কমানো।
আরও পড়ুন, মোদী সরকারের বড় সিদ্ধান্ত, একাধিক রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সংযুক্তিকরণ
নগদের পরিবর্তে ডিজিটাল লেনদেনের ওপরেই বেশি জোর দিতে চেয়েছিল মোদী সরকার। বিমুদ্রাকরণের সিদ্ধান্তের পেছনে অন্যতম বড় কারণও ছিল এটা। অথচ কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের হিসাব বলছে বিমুদ্রাকরণ পরবর্তী সময়ে দেশের অর্থনীতিতে নোটের জোগান বেড়েছে ১৬.১ শতাংশ।
Printing Cost (Rs crore) | Supply of notes (crore pieces) | Value of new notes (Rs crore) | |
2014-15 | 3762 | 2365.2 | 430404 |
2015-16 | 3421 | 2119.5 | 383251 |
2016-17 | 7965 | 2904.3 | 1338851 |
2017-18 | 4912 | 2500.3 | 625570 |
2018-19 | 4811 | 2919.1 | 726379 |
" width="640" height="360" allowfullscreen="allowfullscreen" data-mce-fragment="1">
সংসদে ওঠা এক প্রশ্নের উত্তরে ৯ জুলাই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর অবশ্য জানিয়েছেন ২০০০ টাকার নোটের বিক্রয় মূল্য ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে ছিল ৪ টাকা ১৮ পয়সা, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ৫৩ পয়সা। ৫০০, ২০০ এবং ১০০ টাকার নোটের ক্ষেত্রেও বিক্রয়মূল্য কমেছে বলা জানিয়েছে কেন্দ্র।
Read the full story in English