/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/03/corona-cover-5.jpg)
প্রতীকী ছবি।
করোনার প্রাদুর্ভাব খোল নোলচে বদলে দিচ্ছে দেশের অর্থনীতিকে। এই অবস্থায় বেশ কিছু পণ্যের রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র। প্রোঅ্যাকটিভ গিয়ার ছাড়াও এর মধ্যে রয়েছে ভেন্টিলেটর।
বৈদেশিক বাণিজ্যের ডিরেক্টর জেনারেল একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছেন অবিলম্বে সার্জিকাল ডিসপোসেবল মাস্ক, বস্ত্রশিল্পের সমস্ত কাঁচামাল এবং ভেন্টিলেটরের রফতানি বন্ধ করতে হবে।
আরও পড়ুন, ইয়েস তদন্তে হাজিরা দিতেও করোনার ‘ভয়’ বড় ব্যবসায়ীদের
ইতালীর মতো করোনা আক্রান্ত দেশগুলি থেকে ওই সমস্ত পণ্যের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। কার্যত দেশের বাজারে মাস্ক সহ করোনা সতর্কতায় ব্যবহার্য পণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। সে কারণেই রফতানিতে আনা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। ডিজিএফটি-র তরফে এন ৯৫ মাস্ক সহ ব্যক্তিগত সুরক্ষার পণ্য রফতানি বন্ধ হয়েছিল এক মাস আগেই। তবে তখন সার্জিকাল বা ডিসপোসেবল (একবার ব্যবহারের পর ফেলে দিতে হয়) মাস্কের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল না। ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে নভেম্বরের মধ্যে এই সব পণ্য রফতানি করে ভারতের আয় হয়েছিল ৮৪৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রকের হিসেব বলছে, ২০১৮ -১৯ এ রফতানির অংক ছিল ১২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
দেশে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের সরবরাহ ক্রমশ বাড়তে থাকা চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিতে না পারায় ক্রমাগত বাড়ছে অ্যালকোহল যুক্ত স্যানিটাইজারের দাম। এই পরিস্থিতিতে অতি প্রয়োজনীয় পণ্য আইনের আওতায় স্যানিটাইজারের দামের সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দিল কেন্দ্র। ব্হস্পতিবার এই ঘোষণা করেছেন উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রী রামবিলাস পাসওয়ান।