দুনিয়াজুড়ে ধনীদের তালিকার শীর্ষে উঠে এলেন টেসলা এবং টুইটারের সিইও ইলন মাস্ক। আপাতত তালিকায় তাঁর পরে রয়েছেন ফরাসি লাক্সারি ব্র্যান্ড এলভিএমএইচের সিইও বার্নাড আরনল্ট। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আরনল্টের কাছেই শীর্ষ পদ হারিয়েছিলেন মাস্ক। যদিও আরেক গণমাধ্যম ফোর্বসের তালিকায় এখনও ইলনের অবস্থান দ্বিতীয়-ই।
এদিকে ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানি বিশ্বের ধনীদের তালিকায় নামতে নামতে ৩২তম স্থানে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। গৌতম আদানি চলতি বছরের শুরুতেও বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি ছিলেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের বিলিয়নিয়ার পৃথিবীর ধনীদের এই তালিকা প্রকাশ করেছে।
ব্লুমবার্গের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২৪শে ফ্রেবুয়ারি পর্যন্ত ইলন মাস্কের মোট সম্পত্তির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮৭ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে প্রথম স্থান থেকে দ্বিতীয়স্থানে নেমে যাওয়া আরনল্টের বর্তমান সম্পত্তির পরিমাণ ১৮৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। টেসলার শেয়ারের দাম বৃদ্ধির জেরেই মাস্কের এই উত্থান বলে মনে করা হচ্ছে।
২০২২ সালের অক্টোবরে টুইটার কেনার পর থেকে চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছিলেন ইলন মাস্ক। ফলে টেসলার শেয়ারের দরের পতন হয়। কিন্তু ২০২৩ সাল থেকে ফের টেসলার দাম বাড়তে থাকে।
মার্কিন সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে শেয়ার কারচুপির অভিযোগ তুলেছে। তার পর থেকেই গোতম আদানির সব সংস্থার টালমাটাল অবস্থা। শেয়ার মূল্যের পতন অব্যাহত। যার জেরে ধনকুবের গৌতম আদানির মো সম্পত্তি মূল্যের পরিমাণ গত ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৩৭.৭ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।