ডিসেম্বর, ২০১৯ এ দেশের শিল্পোৎপাদনে বৃদ্ধির হার কমেছে। সম্প্রতি এমনি হিসেব দিচ্ছে কেন্দ্রীয় রাশিবিদ্যা এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন মন্ত্রক। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে বৃদ্ধির হার ছিল ২.৫ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের হিসেব বলছে ২০১৯ সালের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে শিল্পোৎপাদনের হার থেকেছে ০.৫ শতাংশ। ২০১৮ সালের ওই একি সময়ে যা ছিল ৪.৭ শতাংশ।
উৎপাদন ক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার ১.২ শতাংশ কমে ১৩৪.২ তে এসে ঠেকেছে।
জানুয়ারি ২০২০ তে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ৬৮ মাসে সর্বোচ্চ বেড়েছে ৭.৫৯ শতাংশ। এই নিয়ে পরপর ২ মাস মুদ্রাস্ফীতির সূচক রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ঊর্ধ্বসীমা ৬ কে ছাপিয়ে গেছে।
গতমাসে খাদ্যস্ফীতির হার ছিল ১৩.৬৩ শতাংশ। তবে ডিসেম্বর মাসে খাদ্যস্ফীতির পরিমাণ ছিল ১৪.১৯ শতাংশ।
নরেন্দ্র মোদীর জমানার শুরুতে কিন্তু খাদ্যস্ফীতির হার ছিল বেশ কম। ২০১৪ সালের জুন থেকে ২০১৯ সালের মে মাস পর্যন্ত দেশের বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার থেকেছে গড়ে ৩.২৬ শতাংশ। ২০১৯ এর নভেম্বরে খাদ্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০.১ শতাংশে। শুধু আনাজের ক্ষেত্রেই খাদ্যস্ফীতির হার ৩৫.৯৯ শতাংশ। ডিম এবং শস্যদানার ক্ষেত্রে দাম বাড়ার হার ৩.৭১ শতাংশ।