লাগাতার লকডাউনের জেরে রীতিমতো ধুকছে দেশের অর্থনীতি। ইতিমধ্যে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ২ শতাংশের নীচে নামার আভাস দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড সহ একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থা। লকডাউন চলাকালীন অধিকাংশ দিন মার্কিন ডলারের তুলনায় পড়েছে ভারতীয় টাকার দাম। করোনা আবহে দেশের ৭০ লক্ষ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অদূর ভবিষ্যতে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে দেশের অর্থনীতি, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে গভীর অনিশ্চয়তা। ভারতসহ সারা বিশ্বের অর্থনীতিই টালমাটাল পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। শুক্রবার সকাল দশটায় দেশের মানুষের উদ্দেশে এক সাংবাদিক বৈঠক করলেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস।
ব্যাঙ্কে নগদের জোগান বাড়াতে রিভার্স রেপোরেট ২৫ শতাংশ কমাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। পরিবর্তিত রেভার্স রেপোরেটের হার দাঁড়াল ৩.৭৫। (যে হারে দেশের ব্যাঙ্কগুলোকে ঋণ দেয় আরবিআই, তাকে বলে রেপো রেট। আর যে হারে ব্যাঙ্কের কাছ থেকে টাকা ধার নেয়, তাকে বলে রিভার্স রেপো রেট।)
এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কী বললেন আরবিআই গভর্নর?
২০২০ সালে আর্থিক বৃদ্ধির সম্ভাব্য হার ১.৯ শতাংশ।
ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড একে মহামন্দার সঙ্গে তুলনা করেছে।
বড় ক্ষতির মুখে গাড়ি শিল্প।
চূড়ান্ত প্রতিকূল পরিস্থিতিতে জরুরি পরিষেবা অব্যাহত রাখেছেন যারা, তাঁদের কুর্নিশ।
এ বছর বৃষ্টির পূর্বাভাস খানিকটা স্বস্তির।
করোনা মোকাবিলায় ব্যাঙ্কে নগদের জোগান বাড়ানো হয়েছে।
জিডিপি র ৩.২ শতাংশ নগদের জোগান দেওয়া হয়েছে।
২০২১-২২ অর্থবর্ষে জিডিপি বৃ্িদ্ধির হার ৭.৪ শতাংশ।
জি ২০ দেশগুলির মধ্যে ভারতের বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন