২০১২ এবং ২০১৪ সালের মধ্যে যখন সাহারার দুটি গ্রুপ সংস্থাকে সুপ্রিম কোর্ট অভিযুক্ত করেছিল এবং সংস্থা প্রধান সুব্রত রায়কে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তখন সাহারা গ্রুপ তিনটি সমবায় সমিতি গঠন করে এবং প্রায় চার কোটি আমানতকারীদের কাছ থেকে ৮৬ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকা জমা দেয়। এবার এমনই বেশ কয়েকটি রেকর্ড হাতে এল দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।
এই তিনটি সমিতি ছাড়াও ছিল চতুর্থ একটি সমিতি যেটি ২০১০ সালে তৈরি করা হয়েছিল। সেই সমিতির আমানতেই এবার সন্দেহ প্রকাশ করল সরকার। এমনকী জমানো টাকায় অনিয়ম রয়েছে এই মর্মে তদন্তেরও আহ্বান জানান হয়েছে। এও বলা হয়েছে যে আমানতকারীদের 'কঠোরভাবে উপার্জিত অর্থ' গুরুতর ঝুঁকিতে রয়েছে।
নিয়ন্ত্রণকরা জানিয়েছেন, সংগৃহীত অর্থের মধ্যে কমপক্ষে ৬২ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা মহারাষ্ট্রের লোনাভেলা আম্বি উপত্যকা প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হয়েছিল। এটি একই প্রকল্প যা ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা সংযুক্ত ছিল কিন্তু সাহারার আমানতকারীদের ঋণ পরিশোধের সম্পত্তি নিলাম করার বেশ কয়েকটি চেষ্টা ব্যর্থ পরে ২০১৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল।
প্রসঙ্গত, ১৮ আগস্ট কৃষি মন্ত্রকের যুগ্ম-সচিব বিবেক আগরওয়াল, যিনি কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির কেন্দ্রীয় নিবন্ধকও, সাহারা গ্রুপে জালিয়াতি তদন্ত অফিস (এসএফআইও) দ্বারা তদন্তের জন্য কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রণকেও (এমসিএ) চিঠি দিয়েছেন।
Read the full story in English
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন