Advertisment

ভোটার কার্ড ভেরিফিকেশনের সহজ পদ্ধতি জেনে নিন

ডিজিটাল ভেরিফিকেশনের সময়সীমা ধার্য করা হয়েছিল আগামী ১৫ই অক্টোবর পর্যন্ত। নির্বাচন কমিশনের তরফে সেই সময় সীমা বাড়িয়ে করা হল আগামী ১৮ নভেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
voter card verification

ভোটারের কার্ডের ডিজিটাল যাচাই-এর সময়সীমা বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন। শনিবার নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এই ঘোষণা করা হয়েছে। ১৫ অক্টোবর থেকে সময়সীমা বাড়িয়ে ৬ ডিসেম্বর করা হয়েছে।

Advertisment

১২ অক্টোবর দেশের সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী অধিকারীকদের উদ্দেশে চিঠি পাঠিয়েছে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন। এর আগে ১লা সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছিল ভোটার কার্ড যাচাই প্রক্রিয়া। ডিজিটাল ভেরিফিকেশনের সময়সীমা ধার্য করা হয়েছিল আগামী ১৫ই অক্টোবর পর্যন্ত। নির্বাচন কমিশনের তরফে সেই সময় সীমা বাড়িয়ে করা হল আগামী ১৮ নভেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত।

কোথাও না গিয়ে নিজের স্মার্টফোন থেকে আপনি ও এই পদ্ধতি টি সম্পূর্ণ করতে পারবেন শুধুমাত্র একটি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে। যেটি  ‘Voter Helpline’ নামে গুগল প্লে স্টোর এবং  অ্যাপেল অ্যাপ স্টোর এ পাবলিশ করা রেখেছে। অ্যাপটি ডাউনলোড করার সময় অবশ্যই দেখে নেবেন অ্যাপ টি ভারতীয় নির্বাচন কমিশন দ্বারা পাবলিশ কিনা।

যাচাই পদ্ধতিঃ

১) ইনস্টল করার পর অ্যাপ টি আপনার ফোনের কিছু অ্যাকসেস-এর অনুমতি চাইবে  ‘Agree’-তে  ক্লিক  করে আপনাকে সম্মতি দিতে হবে ।

২)  এর পরের স্ক্রিনে  ‘EVP’ নামে একটি ট্যাব রয়েছে। সেখানে ক্লিক করলে ‘ELECTORAL VERIFICATION PROGRAM’-‌ শুরু হবে।

আরও পড়ুন, আধার কার্ডের ছবি বদলাতে লাগবেনা কোনও নথি

৩) এরপরের স্ক্রিনে আপনার মোবাইল নম্বার চাওয়া হবে। যেটি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত হবে । এর মাধ্যমেই আপনি আপনার ভোটার কার্ড সংসোধন করতে পারবেন।

৪) বৈধ মোবাইল নম্বর দেওয়ার পর ‘SEND OTP’ তে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি আসবে। নির্দিষ্ট স্থানে ‘OTP’ টাইপ করে লগইন করুন পরবর্তী ধাপে যাওয়ার জন্য।

৫) এবার এপিক নাম্বার দিয়ে আপনার ভোটার তথ্য খোঁজার জায়গা আসবে । এখানে আপনি আপনার এপিক নাম্বার দিয়ে আপনার ভোটার তথ্য খুঁজুন।

৬) ভোটার তথ্য খুঁজে পাওয়ার পর ‘its me’ অপশনে ক্লিক করুন।

৭) এরপর ‘YES’ অপশনে ক্লিক করলে  আপনার এপিক নাম্বারের সাথে মোবাইল নাম্বার সংযুক্ত হয়ে যাবে।

৮) একটি নতুন স্ক্রীনে ‘ওকে’ অপশনে ক্লিক করলেই আপনি দেখতে পাবেন আপনার ছবিসহ ভোটার আইডি কার্ড । আপনি আপনার নাম, বাবার নাম, জন্মতারিখ, ছবি পরিবর্তন করতে পারবেন।

৯)কোনো তথ্যপরিবর্তন করলে ‘MODIFY’ অপশনে ক্লিক করে সাপোর্টেড ডকুমেন্ট আপলোড করুন। আপনার মোবাইল ফোনে তোলা ছবি ডকুমেন্ট হিসাবে আপলোড করতে পারবেন।

১০) এরপর “GPS” এর মাধ্যমে আপনার ঠিকানা কারেন্ট লোকেশনের ঠিকানা ইলেকশন কমিশন দফতরের সিস্টেমে রেজিস্টার্ড হয়ে যাবে।

১১) ‘TYPE OF DOCUMENT’, ক্লিক করে ঠিকানা সঠিক প্রমাণ করার জন্য আপনাকে একটি উপযুক্ত ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে?

election commission
Advertisment