/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/08/chetan.jpg)
রাতারাতি বই লিখে এক দশক আগে দেশের নতুন প্রজন্মের মন জিতে নিয়েছিলেন চেতন ভগত। আইআইটি-আইআইএম থেকে থেকে পাশ করা মেধাবী ছাত্রের লেখক হয়ে ওঠার কাহিনী তখন লোকের মুখে মুখে। টু- স্টেটস এর লেখক এবার নিজের স্কুল মার্কশিট শেয়ার করলেন সোশাল মিডিয়ায়।
নিজের দশম শ্রেণির ফলাফল সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করে চেতন ভগত লিখেছেন, "একটা কাগজের টুকরো আমাদেরকে চেনায় না"। একাধিক বেস্ট সেলারের রচয়িতা চেতন নিজের দশম শ্রেণির মার্কশিটের ছবি সোশাল মিডিয়ায় আপলোড করে লিখেছেন, "৭৬ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলাম সব মিলিয়ে। মনে আছে, সে সময় এই কাগজটা কী ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমার কাছে। পনের বছর বয়স ছিল আমার। স্কুল আমায় গড়পড়তা পড়ুয়া হিসেবে চিহ্নিত করেছিল। আজ এই কাগজটার কোনও দামই নেই। আমার নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে এই কাগজটা আমায় কোনও বিশ্বাস তৈরি করাতে পারেনি। কোনও কাগজের টুকরোই আমাদের সম্পর্কে পুরোটা বলে উঠতে পারে না"।
নিজের পরিবারেই আপনার সন্তান লিঙ্গ বৈষম্যের শিকার হচ্ছে না তো?
My class X mark sheet. Aggregates to 76%. I remember how powerful this piece of paper felt. I was 15, but written off - as the average student. Today, this is irrelevant. And I'm glad I didn’t let this affect my belief in my capabilities. No one piece of paper can define you. pic.twitter.com/zlm6hiGece
— Chetan Bhagat (@chetan_bhagat) August 3, 2019
মার্কশিট অনেক কথাই বলছে। বলছে একটা ১৫ বছরের কিশোর ইংরেজিতে ৭৬, হিন্দিতে ৪৬, অংক আর বিজ্ঞানে ৯২ আর সমাজ বিজ্ঞানে ৭৪ নম্বর নিয়ে পাশ করেছিল। কিন্তু মার্কশিট বলছে না, এই ছেলেটাই দেশের প্রথম সারির প্রতিষ্ঠান থেকে ইঞ্জিনিয়রিং, ম্যানেজমেন্ট পড়ে লোভনীয় চাকরি ছেড়ে দিয়ে বসে পড়েছিল কাগজ কলম নিয়ে। মার্কশিট এটাও বলতে পারেনি, সেদিনের সেই ১৫ বছরের ছেলেটাই বড় হয়ে একপ্রকার ঠিক করে দিয়েছিল আগামী প্রজন্মের বুকশেলফ আর পাঠ্য বইয়ের তলায় কী থাকবে।
" width="640" height="360" allowfullscreen="allowfullscreen" data-mce-fragment="1">
প্রসঙ্গত পরীক্ষার চাপ কমাতে সিবিএসই কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি ঘোষণা করেছে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রতিদিন অন্তত একটি খেলার ক্লাস রাখা বাধ্যতামূলক।
পর্ষদের এক প্রতিনিধি জানিয়েছেন, "এর ফলে পড়ুয়াদের স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের সুবিধে হয়। শেখার পরিবেশটাও অনেক উন্নত হয়"।
Read the full story in English
/indian-express-bangla/media/agency_attachments/2024-07-23t122310686z-short.webp)
Follow Us