প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকরা প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক বিভাগের পড়ুয়াদের হাতের লেখার দক্ষতার উপর জোর দেবেন। অভীক মজুমদার জানান, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার পাশাপাশি হাতের লেখার একটি পৃথক অধ্যায়ও পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
আরও পড়ুন:ঘোষিত হল টেট পরীক্ষার দিনক্ষণ, আগামিকাল থেকে করা যাবে আবেদন
বর্তমানে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথম শ্রেণীতে তিনটি বই এবং তৃতীয় শ্রেণীতে সাতটি বই এবং চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণীতে আটটি বই রয়েছে। মজুমদার জানান, প্রশিক্ষণ মডিউলটি বিশ্বব্যাপী নির্ধারিত নিয়ম হিসাবে তৈরি করা হয়েছে। যাতে রয়েছে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি ও কিছু হাতের অনুশীলন।
আরও পড়ুন:জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার দিন পরিবর্তনের অনুরোধ প্রথম স্থানাধিকারির
তিনি আরও বলেন, “আমরা প্রায়শই দেখেছি খারাপ হাতের লেখা নিয়ে যখন একজন পড়ুয়া উঁচু ক্লাসে যায় তখন তাঁর জন্য গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি হয়। খারাপ চিন্তাভাবনাকে প্রশ্রয় দেয় খারাপ হাতের লেখা। দায়সারা করে কাজ করার বা লেখাপড়া করার প্রবণতা দেখা যায়। এই কারণেই কমিটি, সরকারের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের হাতের লেখায় জোর দেওয়ার বিশেষ অনুশীলনকে সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে’।
Read the full story in English