New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/07/hs759.jpg)
তার বাবা বীতন চন্দ্র রায় একজন গণিতের শিক্ষক এবং বাবার সঙ্গে অনুশীলন তাকে গণিতে ১০০ নম্বর পেতে সাহায্য করেছে।
উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম স্থান অধিকার করেছে স্রোতাশ্রী রায়। এত ভালো রেজাল্ট তার কী করে হল? সে জানিয়ছে, সোশাল মিডিয়া ও স্মার্টফোন থেকে দূরে থাকার জন্য তার ভালো রেজাল্ট হয়েছে।
সোতাশ্রী বলেন, “দ্বাদশ শ্রেণির টেস্ট পরীক্ষায় খারাপ নম্বর পাওয়ার পর তার বাবা মা তার থেকে স্মার্টফোন সরিয়ে নেয়। সেই পদক্ষেপই কার্যকর হয়েছে। আমি সোশ্যাল মিডিয়ায় এতটাই আসক্ত হয়ে পড়েছিলাম যে আমি কোনও বিষয়ে মনোনিবেশ করতে পারছিলাম না। টেস্টের পর, আমি স্মার্টফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নি। যা আমাকে ভাল নম্বর পেতে সহায়তা করেছে"।
শ্রোতাশ্রী কেবল তিনটি দিতে পেরেছিলেন, যেখানে গণিত পেয়েছে ১০০, ইংরেজিতে ৯৯, বাংলায় ৯২, বাকি তিনটি বিষয় পদার্থবিদ্যা, রসায়নে পশ্চিমবঙ্গ কাউন্সিল কর্তৃক নির্ধারিত বিধি অনুসারে ১০০ দিয়েছে। স্রোতশ্রীর মতে, "আমি বাতিল হয়ে যাওয়া পরীক্ষায় ১০০ নম্বর অর্জন করতাম কিনা সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারছি না তবে অবশ্যই ভাল নম্বরের আশা ছিল।
শিক্ষক কন্যা, স্রোতাশ্রী উচ্চ মাধ্যমিক প্রস্তুতির জন্য স্কুল এবং বাড়ির শিক্ষক ছাড়াও তার বাবা-মায়ের নির্দেশনা অনুসরণ করেছিলেন। তার বাবা বীতন চন্দ্র রায় একজন গণিতের শিক্ষক এবং বাবার সঙ্গে অনুশীলন তাকে গণিতে ১০০ নম্বর পেতে সাহায্য করেছে।
Read the full story in English