সম্প্রতি মোবাইলের দৌলতে 'আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স' শব্দটির সঙ্গে বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছেন সাধারণ মানুষ। আজকালকার খুদেরাও বেশ কৌতুহলী হয়ে উঠেছে নামিদামি মোবাইল সম্পর্কে। তারাও বাবা-মায়ের ফোনের স্পেসিপিকেশনে খোঁজা শুরু করেছে 'আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স'। কিন্তু বিষয়টি কী? সম্প্রতি সিবিএসই ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত করতে চলেছে 'আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সে'-এর প্রাথমিক জ্ঞান। শুধুমাত্র মোবাইলের পরিধিতেই যে এই আধুনিকত্য আটকে নেই, তা বইয়ের ছাপা অক্ষরে জানবে ছাত্রছাত্রীরা। এছাড়াও সিলেবাসে সংযোজন হবে শৈশবে শুরুকে যত্নে রাখার শিক্ষা,ও যোগব্যায়াম।
আরও পড়ুন: জাতীয় আগ্রাধিকারের বিষয়েই গবেষণা, কেন্দ্রের ফর্মানে পদত্যাগ কেরালার অধ্যাপকের
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বোর্ড প্রতিটা স্কুলে এই ধরণের বিষয়ের ওপর লেখাপড়া শুরু করতে চায়। নবম শ্রেণীতে ঐচ্ছিক বিষয়ের তালিকায় রাখা হবে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ইসিসিই, এবং যোগব্যায়াম। দশম শ্রেণীতেও রাখা হবে এই বিষয়গুলি। বইয়ের পাতায় আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সংজ্ঞা হিসেবে বলা হয়েছে, "গত কয়েক বছরে 'এআই' ভূ-কৌশলগত গুরুত্ব অর্জন করেছে এবং বিপুল সংখ্যক দেশ এই বিষয়টিকে দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রাখতে বিভিন্ন প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং আরও উন্নতির জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।"
আরও পড়ুন: সিবিএসই লঞ্চ করল পডকাস্ট অ্যাপ ‘শিক্ষা বাণী’
যোগব্যায়াম পেশাদারদের এবং শৈশবের প্রাথমিক পর্যায়ে অধিক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। যে নির্দেশিকা সিবিএসই-র তরফে জারি করা হয়েছে, সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, "যোগব্যায়াম সুস্থ মস্তিষ্ক ও তরতাজা মনের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। শৈশবকালীন লেখাপড়ার সঙ্গে এই বিষয়টি রাখা অত্যন্ত জরুরি।"
Read the full story in English