দীর্ঘদিনের একটা পরিশ্রম, অবশেষে সফলতা দেখার মত। ৬৯০ পেয়ে তৃতীয় স্থানে সৌম্যদীপ। মাধ্যমিকে নজরকাড়া ফলাফল। তাঁকে নিয়ে গর্বের শেষ নেই বাড়ির লোকের। আনন্দে জড়িয়ে ধরলেন বাড়িয়ে বয়স্করা।
সৌম্যদীপ মল্লিক, মাধ্যমিকে তৃতীয় স্থানাধিকারি। আশা থাকলেও, তৃতীয় হবেন এটা যেন ভাবতেই পারেন নি। ফলেই সবকিছু আজও বেশ ধোঁয়াশা মনে হচ্ছে তার। সে বলছে, বাড়ির সকলে আশা করেছিলেন আমি যে তাঁদের মন রাখতে পেরেছি, এটাই অনেক।
শুধু যে পরিবার, এমনটি নয় বরং শিক্ষকদের থেকেও দারুণ সাহায্য পেয়েছে সে। বলছেন, সারাদিন অন্তত আট থেকে নয় ঘণ্টা পড়েছি। আমার এই সাফল্যে যে আমার পরিবারের আনন্দ, তাঁদের ভাল লাগলেই আমার শান্তি। পরবর্তীতে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়েই পড়ার ইচ্ছে তাঁর।
পাশে বসে রয়েছেন দুই দিদা, নাতির ফলাফল শুনতেই তাঁকে জড়িয়ে ধরলেন। চোখে জল তাঁদের। আপাতত, শুধু এগিয়ে যাওয়ার পালা। সামনের দিনে দেশের অগ্রগতিতে কাজে লাগতে চান সৌম্যদীপ।