West Bengal 12th Class 2019 Live Updates: প্রকাশিত হল এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। উচ্চমাধ্যমিকে যুগ্ম প্রথম হয়েছে শোভন মণ্ডল ও রাজর্ষি বর্মণ। দু’জনের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮, ৯৯.০৬ শতাংশ। দু’জনই বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। শোভন বীরভূমর বাসিন্দা, রাজর্ষি কোচবিহার জেনকিন্স স্কুলের ছাত্র। সংসদের ইতিহাসে প্রথম। উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায় রয়েছে এবার ১৩৭ জন। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় কলা বিভাগে প্রথম হয়েছে রাকেশ দে। রাকেশের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২। রাকেশ বীরভূমের সাঁইথিয়ার বাসিন্দা। মেধাতালিকায় রাকেশ চতুর্থ স্থানে রয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকে এবার পাশের হার ৮৬.২৯ শতাংশ, গত বছর ছিল ৮৩.৭৫ শতাংশ। ছেলেদের ৮৭.৪৪ শতাংশ, মেয়েদের পাশের হার ৮৫.৩০ শতাংশ। পাশের হারের নিরিখে প্রথম স্থানে পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় স্থানে কলকাতা, তৃতীয় পশ্চিম মেদিনীপুর।
কীভাবে জানা যাবে উচ্চমাধ্যমিকের ফল?
পরীক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারবে www.wb.allresults.nic.in (এখনও চালু হয়নি), এবং www,examresults.net ওয়েবসাইটে। এছাড়া এসএমএসের মাধ্যমেও ফলাফল জানা যাবে। এসএমএসে ফল জানতে টাইপ করতে হবে, WB <রোল নম্বর> পাঠিয়ে দিতে হবে 54242/ 56263/58888 নম্বরে। এবার থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের অ্যাপেও জানা যাবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল। অনেক ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যায়, চটজলদি পরীক্ষার ফলাফল জানতে পারবেন এই ওয়েবসাইটগুলি থেকে – www.examresults.net, www.exametc.com, www.indiaresult.com, www.result.shiksha
Read the Live Blog in English
উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি মহুয়া দাস জানিয়েছেন, “কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নির্বিঘ্নেই পরিচালিত হয়েছে। সারা রাজ্যে মোট ১২ জন পরীক্ষার্থী মোবাইল নিয়ে ধরা পড়ায় তাদের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে”।এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮ লক্ষ ৫ হাজার। ২০১৮ সালের ৮ জুন প্রকাশিত হওয়া ফলাফলে মোট পরীক্ষার্থীর ৮৩.৭৫ শতাংশ সফল ভাবে উত্তীর্ণ হয়েছিল।
Live Blog
WBCHSE HS Result 2019 Live: West Bengal 12th Result 2019 Live Updates : উচ্চমাধ্যমিকে এবার পাশের হার ৮৬.২৯ শতাংশ, গত বছর ছিল ৮৩.৭৫ শতাংশ।উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল সংক্রান্ত সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Live Updates here:
এসএমএসের মাধ্যমে উচ্চমাধ্যমিকের ফলাফল জানা যাবে। এসএমএসে ফল জানতে টাইপ করুন, WB <রোল নম্বর> , পাঠিয়ে দিতে হবে 54242/ 56263/58888 নম্বরে। এবার থেকে সংসদের অ্যাপেও জানা যাবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল। এছাড়াও আপনার মোবাইল নম্বরটি www.exametc.com এখানে আগাম রেজিস্টার করতে পারেন, এতে রেজাল্ট বেরনো মাত্রই এসএমএস পৌঁছে যাবে আপনার কাছে। তার জন্য প্রয়োজন মোবাইল নম্বর এবং রোল নম্বর। গুগুল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারেন West bengal board result 2019 বা www.result.shiksha অ্যাপ।
সকাল ১১টা থেকে ওয়েবসাইটে ফল জানা যাবে। পরীক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারবে www.wb.allresults.nic.in ও www,examresults.net ওয়েবসাইটে। অনেক ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যায়, চটজলদি পরীক্ষার ফলাফল জানতে পারবেন যে সমস্ত ওয়েবসাইট থেকে – www.examresults.net, www.exametc.com, www.indiaresult.com, www.result.shik
পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ফোন ঠেকাতে আরও কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে সংসদ। উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষা সংসদ সভাপতি মহুয়া দাস জানিয়েছিলেন, ‘‘ভেন্যু সুপারভাইজার অর্থাৎ প্রধান শিক্ষক, সেন্টার ইন চার্জ, সেন্টার সেক্রেটারি ছাড়া আর কারও কাছে মোবাইল ফোন রাখা যাবে না। এটা কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই ব্যবস্থা বহাল রাখার জন্য কড়া নিরাপত্তা বলয় রাখা হয়েছে’’। প্রায় এক চতুর্থাংশ পরীক্ষাকেন্দ্রে মোবাইল ডিটেকশন সেন্টার ছিল। তাছাড়া এবার ব্যাপক কড়াকড়ি পদক্ষেপ করা হয়েছিল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায়। ক্লাসরুমে কোনও পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে মোবাইল ফোন পাওয়া গেলে, তার পরীক্ষা তো বাতিল করা হবেই, সেইসঙ্গে ‘অপরাধের গুরুত্ব বুঝে’ তার রেজিস্ট্রেশনও বাতিল করার কথা জানিয়েছিল সংসদ। আর কোনও দিন সংসদের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতে পারবে না ওই পরীক্ষার্থী।
গতবছর পাসের হার ৮৩.৭৫ শতাংশ। প্রথম হয়েছে জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের ছাত্র গ্রন্থন সেনগুপ্ত। যার প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৪৯৬। বিগত পাঁচ বছরে এই প্রথম কলা বিভাগ থেকে প্রথম স্থান অধিকার করেছিল কোনও পড়ুয়া।গতবছর পরীক্ষায় বসেছিল ৮,২৬,০২৯ জন পরীক্ষার্থী। সফল পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬,৬৩,৫১৬। পাসের হারে এগিয়ে ছিল মেদিনীপুর ও কালিম্পং। তবে গতবার প্রায় ৫,২৪৮ জন পরীক্ষার্থীর প্রাপ্ত গ্রেড ছিল ‘O’। ১৮ টি জেলার ফলাফলে মেয়েরা ছাপিয়ে দিয়েছিল ছেলেদের।
উর্দু ভাষাভাষি
ছাত্র : রায়েবা আহমেদ, প্রাপ্ত নম্বর ৯৪ শতাংশ
ছাত্রী : তানজিম আলম, প্রাপ্ত নম্বর ৯৩.৮ শতাংশ
নেপালী ভাষাভাষি
ছাত্র : যতীন গুপ্ত, প্রাপ্ত নম্বর ৯৪.২ শতাংশ
ছাত্রী: সোয়াঙ্কা শেরপা, প্রাপ্ত নম্বর ৮৯.৬ শতাংশ
সাঁওতালী/ অলচিকি ভাষাভাষি
ছাত্র : বিশ্বনাথ মাদী, প্রাপ্ত নম্বর ৯১.৪ শতাংশ
ছাত্রী: অনিমা মুরমু ,প্রাপ্ত নম্বর ৮৯ শতাংশ
ছাত্রী: সানাঙ্কা হেমরম, প্রাপ্ত নম্বর ৮৯ শতাংশ
এবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল ৭,২৬,০৫৪ জন। পাশ করেছে ৭,১৯,৪০১ জন। এবছর পাশের হারে রেকর্ড। ৪২.৩৯ শতাংশ ছাত্রছাত্রী ৬০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে। ফেল করেছে ০.৯ শতাংশ।
উচ্চমাধ্যমিকে কমার্স বিভাগে এবার প্রথম হয়েছে ২ জন। দু’জনই কলকাতার পরীক্ষার্থী। কমার্সে প্রথম কলকাতার জ্ঞানভারতী বিদ্যাপীঠের কমল সাহা। কমার্সে প্রথম হয়েছে কলকাতার আরেক ছাত্রী কোমাল সিং। দু’জনের প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৬। মেধাতালিকায় এরা দশম হয়েছে।
কলকাতায় ছাত্রীদের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে বেথুন স্কুলের সৃজিতা ঘোষ। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮। মেধাতালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে সৃজিতা। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে সৃজিতার মা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে বললেন, ‘‘খুব খুশি। ছোটবেলা থেকেই ওর মনে রাখার ক্ষমতা বরাবরই ভাল, যে কারণে মেয়েকে আমি ডাক্তারি পড়ার পরামর্শ দিয়েছিলাম। নিট পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করেছে। আশা করছি ভবিষ্যতে ও ডাক্তার হবে। জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিতে গেছে সৃজিতা। যে কারণে ফলাফল এখনও জানতে পারেনি। ১২টার সময় টিফিন দিতে গিয়ে ওকে ওর সাফল্যের কথা জানাতে পারবো’’।
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় এবার কলকাতায় চতুর্থ হয়েছে স্বর্ণজিৎ পোদ্দার। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাতে তার দাদা শুভ্রজিৎ পোদ্দার বলেন, ‘‘টেস্ট পরীক্ষায় প্রথম হয়েছিল ভাই, তাই ভালো ফলাফলের আশা ছিল। কিন্তু ভাবতে পারিনি মেধাতালিকায় এক থেকে দশের মধ্যে ওর নাম থাকবে, ভাই এখনও তার ফলাফল জানতে পারেনি, কারণ আজ জয়েন্ট এন্ট্রান্স অ্যাডভান্স পরীক্ষা চলছে। বিকেল পাঁচটার সময় পরীক্ষা শেষ হলে ভাই তার সাফল্যের কথা জানতে পারবে। ’’।স্বর্ণজিৎ পোদ্দার, প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০, উচ্চমাধ্যমিকে ষষ্ঠ
৪৮৬ নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে দশম হয়েছে কমল সাহা (জ্ঞানভারতী বিদ্যাপীঠ, কলকাতা), কোমাল সিং (কলকাতা), সাগর চন্দ (বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল স্কুল), শ্রেয়া সরকার (আলিপুরদুয়ার), ধ্রুব নন্দি (কলকাতা), অর্পণ বন্দ্যোপাধ্যায় (বাঁকুড়া), দীপপ্রকাশ বসু (বরানগর), সুনন্দা মণ্ডল (বর্ধমান), আর্যু সুলতানা (চাঁচল, মালদা), ঋতজিৎ সেন (কলকাতা), প্রণবিত্রা মণ্ডল (রামপুরহাট), অনুপম পাল (পূর্ব মেদিনীপুর), সুশোভন দাস (কলকাতা), রম্যজিৎ সরকার (বাঁকুড়া), অগ্নিভ দাস (হাওড়া), অনন্যা সিনহা (জলপাইগুড়ি), সুভাষ পাল (কোচবিহার), অয়নীল নন্দী (উত্তর ২৪ পরগনা), আরবিন্দ পাঁজা (পশ্চিম মেদিনীপুর), দীপ্তেশ পাল (বীরভূম), প্রিয়া দে (শিলিগুড়ি), মাফুজা খান (কলকাতা), অদ্রিদেব মণ্ডল (উত্তর ২৪ পরগনা), শ্রীবন্তি সাহা (কোচবিহার), অর্পিতা মৃধা (তমলুক), দেবজ্যোতি মাঝি (তারকেশ্বর হাইস্কুল, হুগলি)।
উচ্চমাধ্যমিকে নবম হয়েছে ঈশিতা চট্টোপাধ্যায় ( বাঁকুড়া), ঈশিতা পাণ্ডা (ঝাড়গ্রাম), দিশিকা মান্না (পূর্ব মেদিনীপুর), সায়ন পাল (রামকৃষ্ণ মিশন, নরেন্দ্রপুর), শুভম পাল (ইসলামপুর), ঋতপ্রিয় প্রধান (ঝাড়গ্রাম) সোমা সাহা (মালদা), কৌস্তুভ চক্রবর্তী (মেদিনীপুর), প্রিয়া মুরলী (হুগলি), সূর্যতপা সাঁতরা (পূর্ব মেদিনীপুর), মৈনাক জানা (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন), অস্মিতা চট্টোপাধ্যায় (পুরুলিয়া), প্রীতিলতা রাজবংশী (রায়গঞ্জ), সৌম্যদীপ খাঁ(উত্তর ২৪ পরগনা), শুভম মাহাত (পশ্চিম মেদিনীপুর), সোমলগ্না চট্টোপাধ্যায় (শ্রীরামপুর), হৈমন্তিকা কর্মকার (উত্তর দিনাজপুর), অনিকেত ঘোষ (শিলিগুড়ি), দেবমিত্রা দাস (সিঙ্গুর), মানসপ্রতীম বিশ্বাস (নদিয়া), তৃষিতা হাসান (সুনিতা অ্যাকাডেমি, কোচবিহার), লক্ষ্মীপ্রিয়া পতি (বাঁকুড়া) , আয়ুষ পণ্ডিত (উত্তর ২৪ পরগনা)।
৪৮৮ নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে অষ্টম হয়েছে সৌম্যদীপ পায়রা (কলকাতা), গৌরব সিং (বাঁকুড়া), ঋষিদ ঘোষ (উত্তর ২৪ পরগনা), কুন্তল দাস (হাওড়া), নব্যেন্দু ঘটক (আরামবাগ), রাতুল সামন্ত (এগরা), নীলমণি সাহা (মুর্শিদাবাদ), সৃজিতা ঘোষ (বেথুন কলেজিয়েট স্কুল, কলকাতা), শুভদীপ নন্দী (বাঁকুড়া), নৌরিন খাতুন (মালদা), দেবজ্যোতি পাল (বর্ধমান), শুভম মাইতি (পূর্ব মেদিনীপুর), স্বপ্ননীল সেন (ফালাকাটা), দেবপ্রিয় শীল (হুগলি), মধুরিমা দত্ত (কালিয়াগঞ্জ), অয়ন চক্রবর্তী (কল্যাণী), আদিত্য বসু, কাজী ফৈয়াজ আহমেদ (হাওড়া), সায়ন্তন সাহা (হুগলি), অভিজিৎ গুপ্ত (ময়নাগুড়ি), মৌলিন্দ কুন্ডু (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন), ঋদ্ধিমান বিশ্বাস (কলকাতা), সাইনি আলম (রায়গঞ্জ), সৌমিক সরকার (রামকৃষ্ণ মিশন, মালদা), শ্রেয়া দাস (বর্ধমান)।
৪৮৯ নম্বর পেয়ে উচ্চমাধ্যমিকে সপ্তম হয়েছে সুনয়ন সরকার (আরামবাগ), সাফিদা খাতুন ( হাওড়া), সৈকত বেরা (হুগলি), স্বপ্নময় গঙ্গোপাধ্যায় (হেয়ার স্কুল, কলকাতা), ইন্দ্রনীল রায় (মাথাভাঙা, কোচবিহার), সায়ন্তন মুখোপুাধ্যায় (বাঁকুড়া জেলা স্কুল), রাজীব হাজরা (বোলপুর), শুভ্রশঙ্কর দত্ত (কন্টাই স্কুল), অয়ন মজুমদার (জলপাইগুড়ি), রূপম দে (কোচবিহার), মৈনাক মান্না (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন) সৃজিতা দাস ( পূর্ব মেদিনীপুর), দেবরূপ সিনহা (সেন্ট লরেন্স, কলকাতা), সৌতম ভট্টাচার্য (হুগলি)।
উচ্চমাধ্যমিকে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে পল্লব ঘোষ (পাঠভবন, কলকাতা), কিরণ মণ্ডল (বাগনান, হাওড়া), মোজাম্মেল হক (বাঁকুড়া), স্বর্ণজিৎ পোদ্দার (বরানগর নরেন্দ্রনাথ বিদ্যামন্দির), অর্পণ দাস (হাওড়া), তিতলি মুখোপাধ্যায় (হুগলি), সপ্তর্ষি রায় (মালদা, গাজোল), সৌম্য সামন্ত (নবনালন্দা, কলকাতা), ধ্রুব মিত্র (হুগলি), স্নিগ্ধা বর্ধন (বীরভূম), অত্রী বিশ্বাস (কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুল), শঙ্খদীপ বেরা (পূর্ব মেদিনীপুর), অর্ধেন্দু মৌলি ঘোষ (মেমারি), স্বর্ণেন্দু পাল( নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন), ময়ূখ মালি দাস (নবনালন্দা, কলকাতা), সায়ন বন্দ্যোপাধ্যায় (উত্তর ২৪ পরগনা)। সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০।
উচ্চমাধ্যমিকে পঞ্চম স্থানাধিকারীরা হল, অভিজিৎ সাহু (পশ্চিম মেদিনীপুর), রত্নদীপ সেন (বাঁকুড়া), সৌরভ কবরী (পশ্চিম মেদিনীপুর), তীর্থরাজ রায় (মুর্শিদাবাদ), শীর্ষেন্দু ঘোষ (বীরভূম), পুষ্পেন্দু খাঁ (বর্ধমান), সূর্যতপ বসু (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন), সাগর সরকার( ইসলামপুর স্কুল), সত্যম কর, (যাদবপুর বিদ্যাপীঠ), প্রত্যয় দে (মুর্শিদাবাদ), বীরেশ্বর ঘোষ (নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন), সহিতাগ্নি চক্রবর্তী (রহড়া), অনির্বাণ খাঁড়া (রামনগর), অর্ক দাস (সারদা বিদ্যাপীঠ, দক্ষিণ ২৪ পরগনা)। সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯১।
উচ্চমাধ্যমিকে চতুর্থ হয়েছে রাকেশ দে (সাঁইথিয়া টাউন স্কুল, বীরভূম), মহাকাশ রক্ষিত (বাঁকুড়া জেলা স্কুল), অতিচ্ছা সাহা( জেনকিন্স স্কুল, কোচবিহার), শ্রমণ জানা (অরবিন্দ বিদ্যামন্দির, হুগলি), শ্রেয়শ্রী সরকার (টাকি হাউস মাল্টিপারপাস, কলকাতা), কমল দাস (ত্রিবেণী, হুগলি)। এদের সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২।
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় কলা বিভাগে প্রথম হয়েছে রাকেশ দে। রাকেশের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯২। রাকেশ বীরভূমের সাঁইথিয়ার বাসিন্দা। মেধাতালিকায় রাকেশ চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
উচ্চমাধ্যমিকে তৃতীয় হয়েছে বর্ণালী ঘোষ (হুগলি, নবগ্রাম), মৃন্ময় মণ্ডল (গোবরডাঙা), সুপ্রিয় শীল(হুগলি), সুপ্রিয় চক্রবর্তী( বর্ধমান মিউনিসিপ্যাল স্কুল), এদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪।
উচ্চমাধ্যমিকে মেয়েদের মধ্যে প্রথম সংযুক্তা বসু। সংযুক্তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। মেধাতালিকায় সংযুক্তা দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। বিধাননগর গভঃ স্কুলের ছাত্রী সংযুক্তা।
উচ্চমাধ্যমিকে দ্বিতীয় সংযুক্তা বসু, তন্ময় মাইকাপ (বাজকুল, পূর্ব মেদিনীপুর), স্বর্ণদীপ সাহা(দিনহাটা স্কুল), ঋতম নাথ(কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুল), অনাতপ মিত্র(জেনকিন্স স্কুল, কোচবিহার), মাসুম আখতার(সুন্দরবন), সকলের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬।
উচ্চমাধ্যমিকে যুগ্ম প্রথম হয়েছে শোভন মণ্ডল ও রাজর্ষি বর্মণ। দু’জনের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮, ৯৯.০৬ শতাংশ। দু’জনই বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র। শোভন বীরভূমর বাসিন্দা, রাজর্ষি কোচবিহার জেনকিন্স স্কুলের ছাত্র।
উচ্চমাধ্যমিকে এবার নয়া রেকর্ড। উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায় এবার জায়গা পেয়েছে ১৩৭ জন পরীক্ষার্থী। যা সংসদের ইতিহাসে প্রথম।
উচ্চমাধ্যমিকে এবার পাশের হার ৮৬.২৯ শতাংশ, গত বছর ছিল ৮৩.৭৫ শতাংশ। ছেলেদের ৮৭.৪৪ শতাংশ, মেয়েদের পাশের হার ৮৫.৩০ শতাংশ। পাশের হারের নিরিখে প্রথম স্থানে পূর্ব মেদিনীপুর, দ্বিতীয় স্থানে কলকাতা, তৃতীয় পশ্চিম মেদিনীপুর।
প্রকাশিত এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। ৭৪ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ করা হল। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।
আর মাত্র কিছুক্ষণের অপেক্ষা। একটু পরেই সাংবাদিক বৈঠক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের। সাংবাদিক বৈঠকে আনুষ্ঠানিক ভাবে ফল প্রকাশ করা হবে।এ বারের মেধাতালিকায় কি জেলাকে টেক্কা দিতে পারবে কলকাতা? কে হবে সেরার সেরা? জানা যাবে একটু পরেই।
একটু পরেই সংসদের সাংবাদিক বৈঠক। সকাল ১০টায় সাংবাদিক বৈঠকে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ বছরের উচ্চমাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করা হবে। ঘোষণা করা হবে মেধাতালিকা। ছবি: অরুণিমা কর্মকার।