WBCHSE West Bengal Board HS Result 2023 Live Updates: আজ, বুধবার ২৪ মে প্রকাশিত হল উচ্চমাধ্যমিকের ফল। বেলা ১২টায় আনুষ্ঠানিক ফলপ্রকাশ করে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাসংসদ। দুপুর ১২.৩০টা থেকে ওয়েবসাইটে জানা যায় ফল। ৩১ মে-র মধ্যে স্কুলে পৌঁছে যাবে মার্কশিট। এবছর প্রথম হয়েছেন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র শুভ্রাংশু সর্দার। ৪৯৬ নম্বর পেয়ে রাজ্যের মধ্যে প্রথম হয়েছেন তিনি।
এ বছর ১৪ মার্চ, মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছিল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। সংসদের তরফে জানানো হয়েছিল এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮ লক্ষ ৫৫ হাজার। গতবারের থেকে যেই সংখ্যাটা বেড়েছে ১ লক্ষেরও বেশি। এ বছর যাঁরা অফলাইনে উচ্চমাধ্যমিকে বসেছিলেন, তাঁরা মহামারীর কারণে মাধ্যমিকে বসতে পারেননি। কাজেই এটাই ছিল তাঁদের জীবনের প্রথম বোর্ড পরীক্ষা।
মাত্র ৫৭ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ হল এবার। যা রীতিমতো রেকর্ড। এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যাকে ছাপিয়ে গেছে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। এবারও ছাত্রীদের সংখ্যা ছাত্রদের থেকে বেশি। এবছর পরীক্ষা দিয়েছেন ৮ লক্ষ ৫২ হাজারের কিছু বেশি। পাশের হার ৮৯.২৫ শতাংশ। পাশের হারে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর। ৯৫.৭৫ শতাংশ পাশের হার। এগারোটি জেলা পাশের হারে এগিয়ে। দশম স্থানে কলকাতা।
এবার পাশের হার ৮৯.২৫ শতাংশ। ছেলের পাশের হার ৯১.৮৬ শতাংশ, মেয়েদের পাশের হার ৮৭.২৬ শতাংশ। পাশের হারে মেয়েদের টেক্কা দিয়েছে ছেলেরা। প্রথম দশে ৮৭ জন পরীক্ষার্থী। হুগলি থেকেই ১৮ জন। কলকাতা থেকে মাত্র তিন জন মেধাতালিকায়। দ্বিতীয় হয়েছেন বাঁকুড়ার সুষমা পাল এবং উত্তর দিনাজপুরের আবু সানা। তাঁরা পেয়েছেন ৪৯৫ নম্বর। তৃতীয় হয়েছেন তিনজন। তমলুকের চন্দ্রবিন্দু মাইতি, বালুরঘাটের অনুসূয়া সাহা এবং আলিপুরদুয়ারের পিয়ালি দাস এবং বালুরঘাটের শ্রেয়া মল্লিক । তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪। মাধ্যমিকের মতো উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকাতেও জেলার জয়জয়কার। কলকাতা ধারেকাছে নেই। উচ্চমাধ্যমিকে চতুর্থ বালুরঘাটের সৃজিতা বসাক, নরেন্দ্রপুরের নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩
কোন কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যাবে?
- http://www.wbresults.nic.in
- http://www.wbchse.wb.gov.in.
- Indiaresults.in-
এই তিনটি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে এখান থেকেই জানা যাবে ফলাফল।
কী কী লাগবে রেজাল্ট জানার সময়?
অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে WB HS রেজাল্টের লিংকে ক্লিক করতে হবে। সেখানে প্রয়োজনীয় রোল নম্বর এবং জন্ম তারিখ, রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিলেই জানা যাবে রেজাল্ট।
এসএমএস-এর মাধ্যমে কীভাবে জানবেন রেজাল্ট?
WB12 ( space ) roll – পাঠিয়ে দিতে হবে ৫৬৭৬৭৫০ বা ৫৮৮৮৮ এই নম্বরে।
'পড়াশোনাকেই প্যাশন করেছি, ভবিষ্যতে অর্থনীতি নিয়ে পড়ব', জানালেন উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম স্থানাধিকারী শুভ্রাংশু সর্দার। এ বছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম হয়েছেন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। পার্সেন্টেজ ৯৯.২।
এই প্রথম বার উচ্চমাধ্যমিকের খাতায় ব্যবহার করা হয়েছে কিউ আর কোড। ডিজিটাল বিপ্লব শিক্ষা সংসদের।
হুগলি থেকে মেধাতালিকার প্রথম দশে ১৮ জন পরীক্ষার্থী। কলকাতা থেকে মাত্র ৩ জন।
উচ্চমাধ্যমিকে চতুর্থ বালুরঘাটের সৃজিতা বসাক, নরেন্দ্রপুরের নরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৩
পরের বছর উচ্চমাধ্যমিক শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি, শেষ ২৯ ফেব্রুয়ারি’
মাধ্যমিকের মতো উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকাতেও জেলার জয়জয়কার। কলকাতা ধারেকাছে নেই।
তৃতীয় হয়েছেন তিনজন। তমলুকের চন্দ্রবিন্দু মাইতি, বালুরঘাটের অনুসূয়া সাহা এবং আলিপুরদুয়ারের পিয়ালি দাস এবং বালুরঘাটের শ্রেয়া মল্লিক । তাঁদের প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪
দ্বিতীয় হয়েছেন বাঁকুড়ার সুষমা পাল এবং উত্তর দিনাজপুরের আবু সামা। তাঁরা পেয়েছেন ৪৯৫ নম্বর।
প্রথম হয়েছেন শুভ্রাংশু সর্দার। ৪৯৬ নম্বর পেয়ে প্রথম নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র।
প্রথম দশে ৮৭ জন পরীক্ষার্থী। হুগলি থেকে ১৮ জন
এবার পাশের হার ৮৯.২৫ শতাংশ। ছেলের পাশের হার ৯১.৮৬ শতাংশ, মেয়েদের পাশের হার ৮৭.২৬ শতাংশ।
পাশের হারে দশম স্থানে রয়েছে কলকাতা।
পাশের হারে প্রথম পূর্ব মেদিনীপুর। ৯৫.৭৫ শতাংশ পাশের হার। এগারোটি জেলা পাশের হারে এগিয়ে।
এবছর পরীক্ষা দিয়েছেন ৮ লক্ষ ৫২ হাজারের কিছু বেশি। পাশের হার ৮৯.২৫ শতাংশ।
এবারও ছাত্রীদের সংখ্যা ছাত্রদের থেকে বেশি।
মাত্র ৫৭ দিনের মাথায় ফলপ্রকাশ হচ্ছে এবার। যা রীতিমতো রেকর্ড।
এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যাকে ছাপিয়ে গেছে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।
প্রথম দশ জনের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে জানিয়েছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। মার্কশিট মিলবে ৩১ মে।
এই তিনটি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট। নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে এখান থেকেই জানা যাবে ফলাফল।
এ বছর ১৪ মার্চ, মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছিল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। সংসদের তরফে জানানো হয়েছিল এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮ লক্ষ ৫৫ হাজার। গতবারের থেকে যেই সংখ্যাটা বেড়েছে ১ লক্ষেরও বেশি।