Advertisment

Lok Sabha Election 2019: ক্রাউড ফান্ডিং-এ মাত্র দু'দিনে কানহাইয়ার সংগ্রহে ৩১ লক্ষ

৭০ লক্ষ টাকা উঠে গেলে ক্রাউড ফান্ডিং বন্ধ করে দেওয়া হবে, জানিয়েছেন কানহাইয়া কুমার। নির্বাচন কমিশনের তরফে প্রার্থী পিছু সর্বোচ্চ ৭০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচারে খরচ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
kanhaiya-kumar

বিহারের বেগুসরাই থেকে ভোটে দাঁড়িয়ে দিন দুয়েকের মধ্যেই ৩১ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করে ফেললেন সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমার। পুরো টাকাটাই উঠে এসছে ক্রাউড ফান্ডিং-এর মাধ্যমে। দেশের ২৪০০ জন নাগরিক মিলে যে অর্থ দিয়েছেন, তাতে দিন দুয়েকের মধ্যে টাকার অংক ৩১ লক্ষ ছাড়িয়েছে।

Advertisment

গণ অর্থ সংগ্রহ মঞ্চের পোশাকি নাম 'আওয়ার ডেমোক্র্যাসি'। এই মঞ্চ মারফত কেউ দিয়েছেন ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, কেউ আবার লক্ষ টাকা। প্রাক্তন এক প্রকাশকের তরফ থেকে অনুদান এসেছে ৫ লক্ষ টাকা।

৭০ লক্ষ টাকা উঠে গেলে ক্রাউড ফান্ডিং বন্ধ করে দেওয়া হবে, জানিয়েছেন কানহাইয়া কুমার। নির্বাচন কমিশনের তরফে প্রার্থী পিছু সর্বোচ্চ ৭০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত নির্বাচনী প্রচারে খরচ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন, পুলিশের হাতে আটক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ জঁ দ্রেজে

সিপিআই সেক্রেটারি সত্য নারায়ণ সিং ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেছে, "সাধারণ মানুষ ভালবেসে আমাদের যা অনুদান দিয়ে থাকেন, সেটাই আমাদের ভরসা। কানহাইয়া আমাদের অর্থ সংগ্রহের পুরনো ব্যবস্থাকে বদলে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করেছে। সারা দেশ থেকে আমরা অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। বিদেশের অনুদান আমরা নেব না বলেই জানিয়েছি"।

'আওয়ার ডেমোক্র্যাসি'-র প্রতিষ্ঠাতা বিলাল জাইদি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে জানিয়েছেন, "কানহাইয়ার জন্য অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যে আমরা ২৬ মার্চ এটি চালু করি। এক দিনের মধ্যে ৩০ লক্ষ টাকা উঠে গিয়েছে। সার্ভার কিছু সময়ের জন্য ডাউন ছিল"। তিনি আরও জানান ক্রাউড ফান্ডিং-এর পুরো পদ্ধতিটি খুবই স্বচ্ছ, এবং যারা অনুদান দিচ্ছেন, তাঁদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যও নিয়ে রাখা হচ্ছে।

মহাজোটে জায়গা না হলেও বেগুসরাই থেকে সিপিআইয়ের প্রার্থী হয়েছেন কানহাইয়া কুমার। তার উপর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। লড়াই যে খুব সহজ হবে না, তা স্পষ্ট।

Kanhaiya Kumar General Election 2019
Advertisment