১৭তম সাধারণ নির্বাচনে জনতার রায় ঘোষিত। দেশের মানুষ রায় দিয়েছেন বিজেপির পক্ষে। রেকর্ড সংখ্যক আসনে জয়লাভ করে দ্বিতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে চলেছে এনডিএ সরকার। রীতিমতো ধস নেমেছে কংগ্রেসে। দু'দশকের মধ্যে প্রথমবার আমেঠি হাতছাড়া হয়েছে কংগ্রেসের। কেরালার ওয়েনাড় এবং রায়বরেলি ছাড়া যে সমস্ত কেন্দ্রে প্রচার চালিয়েছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, সেখানেই হেরেছে কংগ্রেস।
রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা সহ কংগ্রেসের হাতে গোনা কয়েকজন নেতা একাধিক কেন্দ্রের কংগ্রেসপ্রার্থীর হয়ে প্রচার চালিয়েছিলেন। নির্বাচনী ফলাফল থেকে স্পষ্ট, 'প্রিয়াঙ্কা' ফ্যাক্টর মানুষের মনে ছাপ ফেলতে পারেনি।
আরও পড়ুন, বিজেপির ‘ঐতিহাসিক জয়’ এবং অমিত শাহের রণকৌশল
উত্তরপ্রদেশের বাইরে ১২টি কেন্দ্রে প্রচার করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। তার মধ্যে ১১ টিতে হেরেছে কংগ্রেস। এর মধ্যে রয়েছে আসামের শিলচর, হরিয়ানার হিসার, আম্বালা, রোহতক, উত্তরপূর্ব দিল্লি, দক্ষিণ দিল্লি, মধ্যপ্রদেশের রতলম এবং ইন্দোর এবং হিমাচলপ্রদেশের মান্ডি।
পূর্ব উত্তপ্রদেশ, যেখানে দলের দায়িত্বে ছিলেন প্রিয়াঙ্কা, সেখানেও আমেঠিতে হেরে গিয়েছেন রাহুল। কংগ্রেসের কাছে এখন আশঙ্কার কারণ, রাহুল একাধিকবার বলেছেন ২০২২ এর বিধানসভার জন্য তিনি প্রিয়াঙ্কাকেই চাইছেন।
প্রিয়াঙ্কা ম্যাজিক যদি একেবারেই কাজ না করে, সেক্ষেত্রে কংগ্রেসের নতুন রণকৌশল কী হবে, তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছে কংগ্রেসের দলীয় নেতৃত্ব।
Read the full story in English