/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/04/modi-aligarh-7.jpg)
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
রবিবার জম্মু কাশ্মীরের এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন ইসলামাবাদের পারমাণবিক হুমকিতে মাথা নোয়ায়নি কেন্দ্র। বিরোধী দলকে সমালোচনা করে মোদী বলেন, "সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে ভারতীয় সেনাকে বাধা দিয়েছিল কংগ্রেস"।
কাঠুয়ার জনসভায় তিনি বলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং পিডিপি রোজ ভারত থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার ভয় দেখায়। "আগে পাকিস্তানও পারমাণবিক বোমার হুমকি দিত, সেই হুমকিতে আমরা পাত্তা দিইনি। হুমকিতে ভারত সরকার ভয় পাবে, সেই দিন আর নেই। এটা নতুন ভারত, এখানে সন্ত্রাসবাদীদের ঘরে গিয়ে আমরা মেরে আসি, আর তাদের যারা প্রশ্রয় দেয়, তাদের মুখোশটাও খুলে দিই"।
এনসি এবং পিডিপি-র উদ্দেশে নরেন্দ্র মোদীর বার্তা, "এটা মোদী জি, এই মানুষটা বিক্রি হয়না, কাউকে ভয় পায় না, কারোর সামনে ঝুঁকে পড়ে না"। আলিগড়ের আরেকটি জনসভায় তিনি বলেন, "মোদী নিজের কথা ভাবে না, দেশের কথা ভাবে। বালাকোটের সময় ছোট একটা ভুল হলেও কংগ্রেস আমাকে ছেড়ে কথা বলতো না, তাও আমি এগিয়ে যেতে দু'বার ভাবিনি"।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/754daaf2b8fdee99452989fe7188c511051acc8b1f70621984fcdb2e40ee0262.jpg)
"আজকে যখন ওনারা সার্জিকাল স্ট্রাইক নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, ওনারা আসলে নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে চাইছেন" কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে বললেন মোদী। ভারত-চিন যুদ্ধের উল্লেখ না করেও ১৯৬২-র প্রসঙ্গ তুলে আনলেন মোদী। বললেন, "কংগ্রেস ভয় পেয়েছিল, ১৯৬২-র পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। কিন্তু তা হয়নি"।
সম্প্রতি প্রকাশিত হওয়া কংগ্রেসের ইস্তেহারে বলা হয়েছে ক্ষমতায় এলে আফস্পা আইন সংস্কার করবে দল। ইস্তেহারের সেই প্রতিশ্রুতিরও সমালোচনা করেন মোদী। আমেদকরের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ভাষণ শুরু করেই তিনি বলেন আম্বেদকর মনে করতেন পরিবারতন্ত্রই গনতন্ত্রের সবচেয়ে বড় শত্রু।