General Election 2019: নির্বাচন কমিশনের নজরে মুকুল রায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর (সিইও অফিস) প্রসঙ্গে আপত্তিকর মন্তব্য করায় এবার কমিশনের কোপে পড়তে পারেন মুকুল রায়ে।
কী বলেছেন মুকুল রায়?
বিজেপির প্রতিনিধি হিসাবে সোমবার কলকাতার সিইও অফিসে যান মুকুল রায়। কমিশনের কর্তাদের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে সাংবাদিকদের একটি ছবি দেখান মুকুল। কলকাতার তৎকালীন নগরপাল রাজীব কুমারের বাড়িতে সিবিআই হানার প্রতিবাদে ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে ধর্নায় বসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ধর্নামঞ্চ প্রস্তুত হওয়ার আগে সেই রাতে মমতার পাশে কলকাতা ও রাজ্য পুলিশের একাধিক শীর্ষকর্তাকে চেয়ারে বসেছিলেন। সেই ছবি দেখিয়েই মুকুল বলেন, "এইসব পুলিশ অফিসাররাই তো রাজ্যে ভোট করাবে। এ রাজ্যে গণতন্ত্রের নামে প্রহসন চলছে"। এরপরই ক্ষুব্ধ মুকুল বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলেছি, ভোট করানোর দরকার নেই, এমনিই শংসাপত্র দিয়ে দিন।
কলকাতার সিইও অফিস 'ম্যানেজ' হয়ে গিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন মুকুল রায়। উল্লেখ্য, এর আগে রাজ্যের বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার অভিযোগ করেছিলেন যে তৃণমূলপন্থী সরকারি আধিকারিকরা রাজ্যের সিইও অফিসে ঘাঁটি গেড়েছেন। সোমবার মুকুলের কথাতেও সেই ইঙ্গিত ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
কলকাতার সিইও অফিস প্রসঙ্গে মুকুল রায়ের এমন 'আপত্তিকর' মন্তব্যেই না কি চটেছে নির্বাচন কমিশন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মুকুল এ প্রসঙ্গে কী ধরনের মন্তব্য করেছেন, তা খতিয়ে দেখেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, কমিশন মুকুলের বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রমাণ পেলে তাঁকে নোটিস পাঠাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। আবার নোটিস না পাঠিয়ে বিকল্প পথেও হাঁটার সম্ভবনা রয়েছে কমিশনের, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
Lok Sabha Election 2019: 'আপত্তিকর' মন্তব্য করে বিপাকে মুকুল রায়
2019 Lok Sabha Elections: মুকুল বলেন, "এইসব পুলিশ অফিসাররাই তো রাজ্যে ভোট করাবে। এ রাজ্যে গণতন্ত্রের নামে প্রহসন চলছে"। এরপরই ক্ষুব্ধ মুকুল বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলেছি, ভোট করানোর দরকার নেই, এমনিই শংসাপত্র দিয়ে দিন।
Follow Us
General Election 2019: নির্বাচন কমিশনের নজরে মুকুল রায়। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর (সিইও অফিস) প্রসঙ্গে আপত্তিকর মন্তব্য করায় এবার কমিশনের কোপে পড়তে পারেন মুকুল রায়ে।
কী বলেছেন মুকুল রায়?
বিজেপির প্রতিনিধি হিসাবে সোমবার কলকাতার সিইও অফিসে যান মুকুল রায়। কমিশনের কর্তাদের সঙ্গে দেখা করে বেরিয়ে সাংবাদিকদের একটি ছবি দেখান মুকুল। কলকাতার তৎকালীন নগরপাল রাজীব কুমারের বাড়িতে সিবিআই হানার প্রতিবাদে ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে ধর্নায় বসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ধর্নামঞ্চ প্রস্তুত হওয়ার আগে সেই রাতে মমতার পাশে কলকাতা ও রাজ্য পুলিশের একাধিক শীর্ষকর্তাকে চেয়ারে বসেছিলেন। সেই ছবি দেখিয়েই মুকুল বলেন, "এইসব পুলিশ অফিসাররাই তো রাজ্যে ভোট করাবে। এ রাজ্যে গণতন্ত্রের নামে প্রহসন চলছে"। এরপরই ক্ষুব্ধ মুকুল বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলেছি, ভোট করানোর দরকার নেই, এমনিই শংসাপত্র দিয়ে দিন।
আরও পড়ুন- শুধু সব্যসাচী নয়, আরও ১০০ বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন: অর্জুন সিং
কলকাতার সিইও অফিস 'ম্যানেজ' হয়ে গিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন মুকুল রায়। উল্লেখ্য, এর আগে রাজ্যের বিজেপি নেতা জয়প্রকাশ মজুমদার অভিযোগ করেছিলেন যে তৃণমূলপন্থী সরকারি আধিকারিকরা রাজ্যের সিইও অফিসে ঘাঁটি গেড়েছেন। সোমবার মুকুলের কথাতেও সেই ইঙ্গিত ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
লোকসভা নির্বাচনের সব খবর পড়ুন এখানে
কলকাতার সিইও অফিস প্রসঙ্গে মুকুল রায়ের এমন 'আপত্তিকর' মন্তব্যেই না কি চটেছে নির্বাচন কমিশন। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে মুকুল এ প্রসঙ্গে কী ধরনের মন্তব্য করেছেন, তা খতিয়ে দেখেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, কমিশন মুকুলের বিরুদ্ধে উপযুক্ত প্রমাণ পেলে তাঁকে নোটিস পাঠাতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। আবার নোটিস না পাঠিয়ে বিকল্প পথেও হাঁটার সম্ভবনা রয়েছে কমিশনের, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।