West Bengal Lok Sabha Election 2019: ভোটের বাংলায় পা রেখে আবারও মমতাকে নিশানা করলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। সোমবার নিউটাউনের একটি হোটেলে সাংবাদিক বৈঠকে শাহ বলেন, ‘‘গত দু’দফার ভোটে মমতার হার স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। তাই তিনি বিজেপি নেতাদের কপ্টার আটকাচ্ছেন। মমতার সভায় ভিড় হচ্ছে না, তাই ক্যামেরায় শুধু মঞ্চ দেখানো হচ্ছে। গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছেন মমতা। এখন তিনি নিজেই গণতন্ত্রের কথা বলছেন’’। অন্যদিকে,বাংলার ভোটে মোদীর লড়ার জল্পনা উড়িয়ে মোদী সেনাপতি বলেন, ‘‘এখনই এ নিয়ে কোনও পরিকল্পনা নেই’’। প্রসঙ্গত, গত শনিবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরের সভায় মুকুল রায় বলেন, বাংলাকে বাঁচানোর জন্য এখান থেকে প্রার্থী হতে মোদীজিকে অনুরোধ জানিয়েছি আমরা। মোদীজি শুনেছেন, হেসেছেন কিন্তু না বলেননি।
লোকসভা নির্বাচনের আরও খবর পড়ুন, এখানে
বাংলায় ভোটপ্রচারে এসে মমতাকে নিশানা করে অমিত শাহ বলেন, ‘‘সিপিএম, কংগ্রেস মমতাকে হঠাতে পারবে না। একমাত্র বিজেপিই তা পারবে। বিজেপিকে ভোট দিন। সোনার বাংলা গড়বেন মোদী। মমতা বাংলাকে কাঙাল করেছে। মমতার গুন্ডারা এবার আপনাদের ভোটদানে রুখতে পারবেন না। নিরপেক্ষ ব্যবস্থা করেছে কমিশন।’’ পূর্বস্থলীর সভায় পাল্টা মমতা বলেন, ‘‘বিজেপির ২ জগাই-মাধাই বাংলায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে কৈফিয়ৎ চাইছে। আমি কি দিল্লিতে বসে, যে কৈফিয়ৎ দেব? দিল্লিতে আপনাদের সরকার ছিল, আপনারা কৈফিয়ৎ দিন। বিজেপি কোনও কাজ করে না। ভোট এলেই বিজেপি শুধু দাঙ্গা বাঁধায়। সারা বছর বাংলায় আসে না। জানে, গোটা দেশে হারবে তাই বাংলায় এসেছে বসন্তের কোকিলের মতো। টাকা দিয়ে ভোট চাইছে।’’
রাত পোহালেই তৃতীয় দফার ভোট। তার আগের দিন ফের রাজ্য পুলিশ রদবদলের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের। ৭ পুলিশ আধিকারিককে সরানো হল। কমিশনের নির্দেশে সরানো হল রঘুনাথগঞ্জের আইসি সৈকত রায়, ফরাক্কার আইসি উদয় শংকর ঘোষ, বারাবনির পুলিশ অফিসার অজয় মণ্ডল, অন্ডালের পুলিশ আধিকারিক রাজশেখর মুখোপাধ্যায়, বীজপুরের আইসি কৃষ্ণেন্দু ঘোষ, বিষ্ণুপুরের এসডিপিও সুকমল কান্তি দাস, সামশেরগঞ্জের এএসআই বিধান হালদারকে। উল্লেখ্য, এর আগে গত শনিবার সরানো হয় মালদার পুলিশ সুপার অর্ণব ঘোষকে।
Live Blog
অমিত শাহ, যোগী আদিত্যনাথ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তিন হেভিওয়েট নেতার সভা ঘিরে আজ বাংলায় চড়ল ভোটের উত্তাপ। লোকসভা নির্বাচনের সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
লোকসভা নির্বাচনে লড়ার টিকিট না মেলা নিয়ে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে মদন মিত্র বললেন, ‘‘একদমই কষ্ট হয়নি। প্রার্থী তালিকা যেদিন বেরোল, সেদিনই লোকে আমায় বলল, আরে দাদা, লোকসভা তো বটেই, উলুবেড়িয়া বিধানসভারও লিস্ট বেরিয়েছে – ইদ্রিশ আলি প্রার্থী, তোমার নাম কোথাও নেই! আমি বললাম, আরে লোকসভা, বিধানসভায় তো একজন করে দাঁড়ায়, আমার নাম সব জনসভায় আছে। জনসভায় কত লোক থাকে বল! সবাই যদি লোকসভা, বিধানসভা করে, জনসভাটা করবে কে!’’ পড়ুন, বিস্তারিত সাক্ষাৎকার, ভগবানকেও তো লোকে গালি দেয়, আমাকে দেবে না? অকপট মদন মিত্র
‘‘আপনাদের এখানের বিজেপি প্রার্থীকে ভোট দেবেন না। উনি বাংলা ভাগ করতে এসেছেন। শান্ত দার্জিলিংকে অশান্ত করেছেন।পাহাড়ে উনি অশান্তি বাঁধিয়েছিলেন। এখন বলছে দুর্গাপুরে ভোট দাও। বিমল গুরুঙের বড় বন্ধু উনি। ওই লোকটা পাহাড়ক ভাগ করতে চেয়েছিল। আমি পাহাড়কে শান্ত করেছি। ওখান থেকে এখানে এসেছেন। বলছে আমার শ্বশুরবাড়ি । কতবার আসেন শ্বশুরবাড়িতে? শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে রাজনীতির কি যোগ? বর্ধমানে আগুন লাগাতে দেব না’’, দেওয়ানদিঘির সভায় বলেন মমতা। উল্লেখ্য, এবার বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী এসএস আলুওয়ালিয়া। গতবার দার্জিলিঙে বিজেপির টিকিটে লড়ে জিতেছিলেন।
মোদীবাবু আপনার সরকার ঘাড় ধাক্কা দেওয়ার সরকার, এনআরসির সরকার। আমরা এ সরকারকে মানি না: মমতা
মোদী ৫ বছরে কী করেছেন, সেটা বলছেন না। খানি বলছেন, মমতা কুছ নেহি কিয়া। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছু না করলে ২ টাকা কিলো দরে চাল কী করে পায় মানুষ?...জিজ্ঞেস করুন, কৃষকদের জন্য কী করেছেন। ভোটের সময় মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে বিজেপি: মমতা
প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য করবে সরকার। আপনাদের চিন্তার কোনও কারণ নেই। ভোট বলে কোনও অসুবিধে হবে না। প্রশাসন সাহায্য করবে: মমতা
বাংলার গরিবদের জন্য কী করেছেন মমতাদি? আপনি জবাব চাইছেন মোদীজি কী করেছেন? আপনাকে সে জবাব দেওয়ার দরকার নেই: অমিত শাহ
সবাইকে ভয় দেখাচ্ছেন মোদী-অমিত শাহ। বন্দুকের সামনে লড়েছি, ভয় পাই না: মমতা
বিজেপি কোনও কাজ করে না। ভোট এলেই বিজেপি শুধু দাঙ্গা বাঁধায়। সারা বছর বাংলায় আসে না। জানে, গোটা দেশে হারবে তাই বাংলায় এসেছে বসন্তের কোকিলের মতো। টাকা দিয়ে ভোট চাইছে: মমতা
বিজেপির ২ জগাই-মাধাই বাংলায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে কৈফিয়ৎ চাইছে। আমি কি দিল্লিতে বসে, যে কৈফিয়ৎ দেব? দিল্লিতে আপনাদের সরকার ছিল, আপনারা কৈফিয়ৎ দিন: মমতা
‘চৌকিদার চোর হ্যায়’ মন্তব্য নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে ক্ষমা চাইলেন রাহুল গান্ধী। রাফাল মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে বলতে গিয়ে কংগ্রেস সভাপতি বলেছিলেন, ‘‘সুপ্রিম কোর্টও বলেছে চুরি হয়েছে।’’ রাহুলের এহেন মন্তব্য নিয়ে শীর্ষ আদালতে দ্বারস্থ হন বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষি লেখি। বিজেপি সাংসদের আবেদনের ভিত্তিতে রাহুলের থেকে এ নিয়ে জবাব তলব করে সর্বোচ্চ আদালত। সোমবার সেই জবাবে ক্ষমা চাইলেন কংগ্রেস সভাপতি।
বাংলায় বিজেপিকে ২৩টি আসন দিন, সিন্ডিকেট রাজ খতম হবে বাংলায়: শাহ
সিপিএম, কংগ্রেস মমতাকে হঠাতে পারবে না। একমাত্র বিজেপিই তা পারবে। বিজেপিকে ভোট দিন। সোনার বাংলা গড়বেন মোদী। মমতা বাংলাকে কাঙাল করেছে। মমতার গুন্ডারা এবার আপনাদের ভোটদানে রুখতে পারবেন না। নিরপেক্ষ ব্যবস্থা করেছে কমিশন: অমিত শাহ
আজ বালুরঘাটে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে। কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশের সঙ্গে বৈঠকে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক।
বাংলায় মোদীর ভোটে লড়ার জল্পনা ওড়ালেন অমিত শাহ। ‘‘এখনই এ নিয়ে কোনও পরিকল্পনা নেই’’, সোমবার নিউটাউনে সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন অমিত শাহ। প্রসঙ্গত, গত শনিবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুরের সভায় মুকুল রায় বলেন, বাংলাকে বাঁচানোর জন্য এখান থেকে প্রার্থী হতে মোদীজিকে অনুরোধ জানিয়েছি আমরা। মোদীজি শুনেছেন, হেসেছেন কিন্তু না বলেননি।
রাত পোহালেই তৃতীয় দফার ভোট। তার আগের দিন ফের রাজ্য পুলিশে রদবদলের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের। ৭ পুলিশ আধিকারিককে সরানো হল। কমিশনের নির্দেশে সরানো হল রঘুনাথগঞ্জের আইসি সৈকত রায়, ফরাক্কার আইসি উদয় শংকর ঘোষ, বারাবনির পুলিশ অফিসার অজয় মণ্ডল, অন্ডালের পুলিশ আধিকারিক রাজশেখর মুখোপাধ্যায়, বীজপুরের আইসি কৃষ্ণেন্দু ঘোষ, বিষ্ণুপুরের এসডিপিও সুকমল কান্তি দাস, সামশেরগঞ্জের এএসআই বিধান হালদারকে। উল্লেখ্য, এর আগে গত শনিবার সরানো হয় মালদার পুলিশ সুপার অর্ণব ঘোষকে।
মমতাদি চান না চিটফান্ডের তদন্ত হোক। তৃণমূল সরকারের পতন হলেই চিটফান্ড কেলেঙ্কারির অভিযুক্তরা সাজা পাবেন: শাহ
বাংলায় পুলিশ রাজনৈতিক নেতাদের মতো আচরণ করছে। বাংলায় রিগিং বন্ধ করেছে কমিশন: শাহ
‘‘দেশজুড়ে এনআরসিকে বাস্তবায়িত করব। নাগরিকত্ব বিল আনা হবে’’, সাংবাদিক বৈঠকে বললেন অমিত শাহ
‘‘গত দু’দফার ভোটে মমতার হার স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। তাই তিনি বিজেপি নেতাদের কপ্টার আটকাচ্ছেন। মমতার সভায় ভিড় হচ্ছে না, তাই ক্যামেরায় শুধু মঞ্চ দেখানো হচ্ছে। গণতন্ত্রকে কবর দিয়েছেন মমতা। এখন তিনি নিজেই গণতন্ত্রের কথা বলছেন’’, নিউটাউনে সাংবাদিক বৈঠকে বললেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ
সন্ত্রাসবাদ নিয়ে জিরো টলারেন্সের পন্থা নিয়েছে মোদী সরকার। বিরোধীদের ইস্তেহারে সন্ত্রাসবাদ দমন নিয়ে কোনও কথা লেখা নেই: শাহ
মোদীকেই ফের প্রধানমন্ত্রী করার জন্য উৎসাহের সঙ্গে মানুষ ভোট দিচ্ছেন। প্রথম দু’দফার ভোটে বিজেপির পক্ষে জনসমর্থন মিলেছে: অমিত শাহ
বাংলায় বড় পরিবর্তন করতে চলেছেন মানুষ, এর ইঙ্গিত মিলছে: অমিত শাহ