West Bengal Lok Sabha Election 2019: লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের হয়ে প্রচারে বাংলায় আসছেন বিজেপি-র প্রাক্তন নেতা যশবন্ত সিনহা। আজ নৈহাটি ও টিটাগড়ে মমতার দলের হয়ে প্রচার সারবেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারে মন্ত্রী ছিলেন যশবন্ত। পরে, ২০১৮ সালের ২১ এপ্রিল বিজেপি ছাড়েন যশবন্ত। একাধিকবার মোদীর বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন যশবন্ত। অটল জমানার এই বিজেপি নেতাকে এবার প্রচারে এনে মোদীর বিরুদ্ধে মমতা নয়া চাল চাললেন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এদিকে, সকাল ৭টার পরিবর্তে ভোর ৫টা থেকে ভোট শুরু করার পরামর্শ দিল সুপ্রিম কোর্ট। রমজান মাস ও রাজস্থান-সহ অন্য এলাকায় দাবদাহের জন্য বাকি দফার লোকসভা ভোটের সময় সকাল ৭টার পরিবর্তে ৫টায় করা যায় কিনা সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে বলল দেশের শীর্ষ আদালত।
লোকসভা নির্বাচনের আরও খবর পড়ুন, এখানে
এদিকে, ভোটের মরশুমে আবারও স্বস্তি পেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মোদীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে বারবার কমিশনে নালিশ জানিয়েছে বিরোধীরা। এবার সেরকমই আরও এক অভিযোগে নমোকে ক্লিনচিট দিল নির্বাচন কমিশন। বালাকোটে এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে ভোটপ্রচারে গলা হাঁকিয়েছিলেন মোদী। বিরোধীদের অভিযোগ, এয়ার স্ট্রাইকের কথা বলে নতুন ভোটারদের কাছে ভোট চেয়েছেন মোদী, যা নির্বাচনী বিধিভঙ্গের শামিল। মহারাষ্ট্রের লাতুরের সভায় মোদীর সেই ভাষণকে ঘিরে বিরোধীদের অভিযোগ ধোপে টিকল না। অন্যদিকে, গত ১ এপ্রিল মহারাষ্ট্রের ওয়ার্ধায় নির্বাচনী প্রচারের সময়ে ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি আচরণবিধি ভেঙেছিলেন বলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন পাঁচ কংগ্রেস নেতা। সে অভিযোগকেও পাত্তা দেয়নি কমিশন।
অন্যদিকে, বুধবার ফের বাংলায় ভোটপ্রচার করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র ভাষায় আক্রমণ শানালেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। মোদী সেনাপতি বলেন, ‘‘২৩ তারিখের পর মমতাদির জমানা শেষ হবে।’’ পাশাপাশি চিটফান্ড কেলেঙ্কারির প্রসঙ্গ তুলে শাহ বলেন, ‘‘ক্ষমতায় আসার ৯০ দিনের মাথায় চিটফান্ডের অভিযুক্তদের জেলে ভরব।’’ এদিকে, মোদীক-শাহকে বিঁধে মমতা বলেন, ‘‘আমার ব্লক সভাপতির যা যোগ্যতা, তা অমিত শাহের নেই। চ্যালেঞ্জ করে বলছি, আমার জেলা সভাপতির যা যোগ্যতা তা নরেন্দ্র মোদীর নেই।’’ বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে তৃণমূলের ব্লক-জেলা সভাপতির যা যোগ্যতা তা মোদী-শাহের নেই: মমতা
Live Blog
আজও নির্বাচনী সভা করলেন তৃণমূলনেত্রী।কী বললেন মমতা? লোকসভা নির্বাচনের সব খবরের আপডেট রইল এখানে, Follow the Updates here:
আগামী শনিবার কলকাতায় আসছেন কানহাইয়া কুমার। ৬ তারিখ পর্যন্ত রাজ্যের একাধিক জেলায় বাম প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচার করবেন তিনি। এখনও পর্যন্ত ঠিক রয়েছে, কানহাইয়া মোট পাঁচটি লোকসভা কেন্দ্রে প্রচার করবেন। কানহাইয়াকে দিয়ে মোট ৬টি সভা ও কয়েকটি রোড শো করানোর পরিকল্পনা রয়েছে বামেদের। প্রসঙ্গত, বেগুসরাইতে নির্বাচন মেটার পরেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বাম প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচার শুরু করেছেন কানহাইয়া। বিস্তারিত পড়ুন, এই প্রতিবেদনে সপ্তাহের শেষে রাজ্যে আসছেন কানহাইয়া, প্রচার করবেন ৫ কেন্দ্রে
হাওড়ার বাগনানে ধুন্ধুমার কাণ্ড বাঁধল। নিজেদের মধ্যে বচসার জেরে সহকর্মীকে গুলি করে মারার অভিযোগ উঠল ভোটের দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় জখম হয়েছেন আরও ২ জওয়ান। অভিযুক্ত জওয়ানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ভোটের সময় বদলাচ্ছে? সকাল ৭টার পরিবর্তে ভোর ৫টা থেকে ভোট শুরু করার পরামর্শ দিল সুপ্রিম কোর্ট। রমজান মাস ও রাজস্থান-সহ অন্য এলাকায় দাবদাহের জন্য বাকি দফার লোকসভা ভোটের সময় সকাল ৭টার পরিবর্তে ৫টায় করা যায় কিনা সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত নিতে বলল দেশের শীর্ষ আদালত।
লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলে হয়ে প্রচারে বাংলায় আসছেন বিজেপি-র প্রাক্তন নেতা যশবন্ত সিনহা। আজ নৈহাটি ও টিটাগড়ে মমতার দলের হয়ে প্রচার সারবেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারে মন্ত্রী ছিলেন যশবন্ত। পরে, ২০১৮ সালের ২১ এপ্রিল বিজেপি ছাড়েন যশবন্ত। একাধিকবার মোদীর বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন যশবন্ত। অটল জমানার এই বিজেপি নেতাকে এবার প্রচারে এনে মোদীর বিরুদ্ধে মমতা নয়া চাল চাললেন বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
মোদীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে বারবার কমিশনে নালিশ জানিয়েছে বিরোধীরা। এবার সেরকমই আরও এক অভিযোগে নমোকে ক্লিনচিট দিল নির্বাচন কমিশন। বালাকোটে এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে ভোটপ্রচারে গলা হাঁকিয়েছিলেন মোদী। বিরোধীদের অভিযোগ, এয়ার স্ট্রাইকের কথা বলে নতুন ভোটারদের কাছে ভোট চেয়েছেন মোদী, যা নির্বাচনী বিধিভঙ্গের শামিল। মহারাষ্ট্রের লাতুরের সভায় মোদীর সেই ভাষণকে ঘিরে বিরোধীদের অভিযোগ ধোপে টিকল না। অন্যদিকে, গত ১ এপ্রিল মহারাষ্ট্রের ওয়ার্ধায় নির্বাচনী প্রচারের সময়ে ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি আচরণবিধি ভেঙেছিলেন বলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন পাঁচ কংগ্রেস নেতা। সে অভিযোগকেও পাত্তা দেয়নি কমিশন।