Advertisment

Lok Sabha Election 2019: বাংলায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতির লড়াইয়ে জিততে মরিয়া তৃণমূল-বিজেপি

বাংলাদেশ থেকে উদবাস্তু হয়ে এ দেশে আসা তফশিলি জাতি মতুয়ার সমর্থন পাওয়ার জন্য অবশ্য দু'দলই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

ভোট যুদ্ধে বাংলায় লেগেই রয়েছে তৃণমূল-বিজেপি তরজা। রাজ্যে সাত দফা নির্বাচন করার পেছনে নির্বাচন কমিশন কারণ দেখিয়েছে  পশ্চিমবঙ্গ স্পর্শকাতর রাজ্য। দু'দলের বিরুদ্ধেই সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের অভিযোগ আসছে অনবরত।

Advertisment

গত লোকসভা থেকে বাংলায় তৃণমূলের প্রতিদ্বন্দী হয়ে উঠেছে বিজেপি, যা অবশ্যই বঙ্গ রাজনীতিতে নতুন ট্রেন্ড। ক্রমশ কোণঠাসা হয়েছে বাম এবং কংগ্রেসরা। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা সুব্রত মুখার্জিকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি স্বীকার করলেন, বাংলার রাজনীতিতে এখন  ধর্মের ভিত্তিতে মেরুকরণ হচ্ছে। এর জন্য মুখার্জি দায়ি করলেন বিজেপিকেই। তৃণমূলের অনেক নেতাই মনে করছেন বিজেপির একমাত্র কাজই তৃণমূলের বিরোধিতা করা।

বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ অবশ্য রাজ্যে সাম্প্রদায়িক হিংসা ছড়ানোর জন্য দায়ী করলেন শাসক দলকেই।

বাংলাদেশ থেকে উদবাস্তু হয়ে এ দেশে আসা তফশিলি জাতি মতুয়ার সমর্থন পাওয়ার জন্য অবশ্য দু'দলই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দক্ষিণ বঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণায় মতুয়াদের সংখ্যা নেহাত কম না। রানাঘাট এবং ব্যারাকপুর কেন্দ্রেও মতুয়া ভোট যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

আরও পড়ুন, ‘খারাপ’ হতে চান, পারেন না; সময়ের প্রতীক্ষায় অভিষেকের পড়শি সুশান্ত ঘোষ

দেশের অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে গত সপ্তাহেই রাজগঞ্জের এক সভায় অমিত শাহ বলেছেন ক্ষমতায় আসলে হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ছাড়া প্রত্যেক উদ্বাস্তুকে নিজেদের দেশে ফিরে যেতে বাধ্য করবে শাহের দল।

Read the full story in English

General Election 2019 election commission
Advertisment