পুজোর আসলেই প্রেমের গল্প। টলিপাড়ায় এমন কিছু সদস্য রয়েছেন যাদের প্রেমের বিচ্ছেদ কিংবা প্রেমের শুরু নিয়ে অনেক অজানা দ্বন্দ্ব রয়েছে। আদৌ তাঁদের সম্পর্কের নাম কী, সেই নিয়েও অনেক ধোঁয়াশা। নিজেদের বন্ধু হিসেবে দাবি করেন তাঁরা, ঠিক তেমনই এক মিষ্টি সম্পর্কের নজর মেলে রণজয় এবং সোহিনী সরকারকে দেখলে।
Advertisment
রণজয় এবং সোহিনীর সম্পর্কের সংজ্ঞা অনেকেই খুঁজতে চান। কিন্তু সেই সহজ হিসেব আজও অনেকের অজানা। তবে, সোহিনী নয়! রনজয় বাড়ি ফিরলে অপেক্ষায় থাকেন অন্যকেউ। কে সে? যে অভিনেতার বাড়িতে আসার অপেক্ষায় থাকে। একজন নয়, বরং অনেকজন। তাঁরা পথ চেয়ে বসে থাকেন, যে কখন ফিরবেন রণজয়। তাঁদের সঙ্গে কাটানো মুহূর্ত শেয়ার করলেন অভিনেতা।
কারা সেই আপনজনেরা?
চোখ জ্বলজ্বল করছে। গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে আসছে তাঁরা। অন্ধকারে, বেশ আনন্দে উৎফুল্ল তাঁরা। রণজয় এর সঙ্গে তাঁদের বেশ ভাব। তাঁরা তিনটে বিড়াল ছানা। ফুটফুটে সেই ছানা পোনাদের নিয়েই দিব্যি খেলায় মেতেছেন রণ। তাঁদের সঙ্গে খেলার সেই মুহূর্তে শেয়ার করলেন তিনি। তাঁরা খাচ্ছে, দাচ্ছে... পায়ের কাছে ঘুরছে। এমনকি ভালবাসাও দেখাচ্ছে তাঁরা। তাদের মধ্যে একটিকে কোলে তুলে নিলেন রনজয়।
অভিনেতা সেই ভিডিও শেয়ার করেই বললেন... "কতদিন অপেক্ষার পর আজ আমায় পেয়েছে। আর ছাড়ে আমায়। সব দাবি দাওয়া নিয়ে উপস্থিত। এরাই একমাত্র আমার বাড়ি ফেরার জন্য অপেক্ষা করে এখন। ৫-৬ মাস বয়স ওদের। কিন্তু এখনও নাম ঠিক করিনি। কোনও সাজেশন থাকলে দিও..."
আর তাঁর এই চারপেয়ে সন্তানরা রণর ওপর বেশ অধিকার নিয়ে বসেও আছে। তাঁর গাড়িতে উঠে দিব্যি বিচরণ করে বেড়াচ্ছে তাঁরা। এদিক ওদিক সবটা খতিয়ে দেখছে। তাঁর বাড়ির সর্বত্র তাঁদের অবাধ যাতায়াত। পায়ের কাছে ঘুরঘুর করে চলেছে তাঁরা। কয়েকমাসের মধ্যেই তাঁরা রণজয় এর বেশ কাছের হয়ে উঠেছে।
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই কাশ্মীর থেকে ঘুরে এলেন তিনি। সেখানে বেশ বিপদেও পড়েছিলেন তিনি। সামনেই মহালয়ার অনুষ্ঠানে তাঁকে মহাদেব শিবের ভূমিকায় দেখা যাবে।