Advertisment
Presenting Partner
Desktop GIF

করোনাকালে প্রবল অর্থ সঙ্কটে শাহিদ কাপুরের পরিবার, হাসপাতালেই কাটছে জীবন

হাতে নেই কাজ। অর্থাভাবে কীভাবে দিন কাটাচ্ছে শাহিদের পরিবার?

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
shahid Kapoor, শাহিদ কাপুর, Rajesh Khattar

প্রবল অর্থ সঙ্কটে ভুগছে খট্টর পরিবার। প্রসঙ্গক্রমে এই পরিবারের সঙ্গে অভিনেতা শাহিদ কাপুরের সম্পর্ক রয়েছে। কারণ শাহিদের মা নিলিমা আজিমের দ্বিতীয় স্বামী অভিনেতা রাজেশ খট্টর এই পরিবারের কর্তা। আর ছেলে ঈশান খট্টর বলিউডে নবাগত। জানা গিয়েছে, সারা জীবনে যা অর্থ, সব চিকিৎসার পিছনে খরচ হয়ে গিয়েছে।

Advertisment

শাহিদ কপূরের মা ও বাবা নীলিমা আজিম ও পঙ্কজ কপূরের বিবাহবিচ্ছেদ হয় ১৯৮৪ সালে। ১৯৯০ সালে রাজেশ খট্টরকে বিয়ে করেছিলেন নীলিমা। তাঁদেরই পুত্র অভিনেতা ঈশান খট্টর। পরবর্তীকালে নীলিমার সঙ্গে বিচ্ছেদের পরে অভিনেত্রী বন্দনা সাজনানীকে বিয়ে করেন রাজেশ।

রাজেশের পরিবার এখন কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। শারীরিক দিক থেকেও সুস্থ ছিলেন না কেউ। দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে ঈশান খট্টরের বাবা অভিনেতা রাজেশ খট্টর নিজেও কোভিডে আক্রান্ত হন। তিনি বেঁচে ‌ফিরলেও করোনায় প্রাণ যায় তাঁর বাবার। হাসপাতাল থেকে সরাসরি নিজের বাবার শেষকৃত্য করতে যেতে হয়েছিল তাঁকে। হাসপাতালের শয্যা পেতেও অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে রাজেশ এবং তাঁর স্ত্রী বন্দনা সাজনানীকে।

publive-image
সৎ বাবা রাজেশ খট্টরের সঙ্গে শাহিদ কাপুর

সম্প্রতি বন্দনা তাঁদের দুর্দশার কথা জানিয়েছেন এক সংবাদমাধ্যমকে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে তাঁর স্বামী এবং শ্বশুরের অসুস্থতার জন্য তাঁরা বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। সমস্ত অর্থ খরচ হয়ে গিয়েছে। তাও শ্বশুরকে বাঁচানো যায়নি। তা ছাড়া প্রথম ঢেউয়ের সময়ে তিনি গর্ভবতী ছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘সেই সময় থেকে এখনও পর্যন্ত হাসপাতালেই দিন কাটছে আমাদের পরিবারের।’’ এমনকি তাঁদের পুত্রসন্তানকেও আইসিইউতে ভর্তি করতে হয়েছিল।

আর্থিক অনটনের প্রসঙ্গে বন্দনা জানালেন, গত বছর সমস্ত সঞ্চয় শেষ হয়ে গিয়েছে। টাকা রোজগারের উপায়ও বন্ধও। কাজ নেই লকডাউনে। ২০২০ থেকে এখনও পর্যন্ত কেবল একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন।

corona Khattar Family Shahid Kapoor Family Ishan Khattar
Advertisment