টানা ১৪ দিন ধরে পাশে রয়েছেন। আশা একটাই, ফিরবে, ঐন্দ্রিলাকে ফিরতেই হবে। দিনের পর দিন ভয়ঙ্কর লড়াই। একের পর এক সংক্রমণ, কিন্তু তিনি যে হারতে পারেন না। তবে আজ সন্ধ্যে হতেই যেন একরকম আতঙ্ক ঘিরে ধরেছে সব্যসাচিকেও। কোনও মিরাকেল হোক, যেভাবেই হোক ফিরে আসুক তাঁর কাছের মানুষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখলেন, "কোনওদিন এটা এখানে লিখবো ভাবিনি, আজ লিখলাম। ঐন্দ্রিলার জন্য মন থেকে প্রার্থনা করুন"।
নিজের সবটা দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন ঐন্দ্রিলা। এতদিন একেবারেই ভেঙে পড়েননি সব্যসাচি। তবে, আজ যেন নিজেই পরীক্ষার সম্মুখীন অভিনেতা। কোনও সুপার পাওয়ার কাজ করুক, সকলের কাছে ঐন্দ্রিলার মঙ্গলকামনার আর্জি জানালেন সব্যসাচি। আশার প্রহর গুনছেন বাড়ির মানুষজন তথা ইন্ডাস্ট্রির সকলেই। ফাইট করছে ঐন্দ্রিলা আর তাঁর জন্য প্রার্থনা করছে গোটা বাংলা। শনিবার, হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছিল, জ্বর কখনও কম কখনও বেশি। সঠিকভাবে কিছুই বলা যাচ্ছে না। চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, অল্পবয়স বলে অনেককিছুই আশা করা যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ক্যানসারকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নিজের জীবনে শুধু নয় বরং অনেকের জীবনেই এক বিরাট অনুপ্রেরণা ঐন্দ্রিলা। আচমকাই ব্রেন স্ট্রোক হয়ে হাওড়ার এক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। তারপর থেকে আবারও লড়াই শুরু। এখন শুধুই সম্পূর্ন সুস্থ হয়ে বাড়ি আসার অপেক্ষা।