নেটফ্লিক্সে 'ডার্লিংস' আসার পর থেকেই সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া। ট্রেলার লঞ্চের পর থেকেই একটু আধটু আঁচ করা গেলেও বর্তমানে সেটি বিভৎস আকার নিয়েছে। ডার্লিংস ছবিতে পুরুষদের ওপর অত্যাচারের চিত্র ফুটে উঠেছে! আর সেই নিয়েই রেগে আগুন পুরুষ দর্শকরা।
রীতিমতো বয়কট আলিয়া ভাট ( Alia Bhatt ) স্লোগান তুলেছেন তারা। একজন পুরুষকে চেয়ার দিয়ে বাঁধা কিংবা অত্যাচারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অনেকেই। মিথ্যে অভিযোগ এমনকি নারীদের গার্হস্থ্য হিংসাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন এই সিনেমা, যাতে অমঙ্গল হতে পারে এমনই দাবি করছেন তারা। মুখ্য চরিত্রে আলিয়া তার স্বামীর অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতেই নানান কান্ড ঘটায়। যাতে করে মুখে জল ছুঁড়ে মারা এমনকি তাকে চেয়ারে বেঁধে মারধর করার চিত্রও দেখা যায়।
বেশিরভাগের দাবি, এই সমাজে পুরুষরাও সমান ভাবে নির্যাতিত হন। আর তাতেই ভস্মে ঘি ঢেলেছেন আলিয়া। এইভাবে প্রকাশ্যে এহেন অত্যাচার দেখানো হলে সমাজ বলে আর কিছুই থাকবে না। কেউ কেউ বললেন, পুরুষদের প্রতি এরকম অত্যাচার একেবারেই মজার বিষয় নয়। আবার কেউ কেউ বলে বসলেন, সবাই জানুক পুরুষরাও এসবের শিকার।
শুধু তাই নয়। আলিয়ার বিবাহিত জীবনকেও বিঁধলেন অনেকেই। তাদের বক্তব্য আলিয়া কী রণবীরের সঙ্গে এরকম কিছু করতে পারবেন? বলিউড সমাজের পক্ষে ক্ষতিকারক বার্তা দিচ্ছে। কী করে পরিবারকে ভেঙে দেওয়া যায়, নির্যাতন করা যায় একজন পুরুষকে- এগুলো আদৌ ঠিক নয়, এমনই দাবি করছেন বেশিরভাগ।
আরও পড়ুন < রুদ্রকে আজও দাদা বলছে নীপা, ‘যত ন্যাকামো’! বলছেন দর্শকরা >
কিন্তু আসল ঘটনার প্রতি লক্ষ্য রাখেননি কেউই। সিনেমার শুরুতেই দেখা যায়, আলিয়া নিজেও চরম অত্যাচারের শিকার। এবং সেই অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতেই সে এইসব কাজ করছে। অনেকেই বলছেন, এইটুকু অত্যাচার সিনেমার পর্দায় দেখেই শেষ? মেয়েরা এর থেকে অনেক বেশি সহ্য করে। আবার কেউ বললেন, সিনেমার প্লট অনুযায়ী একজন অত্যাচারিত মেয়ে যদি রাগ এবং ক্ষোভের বশে এসব করেও তাতেও কোনও ভুল নেই। কিসের বয়কট আলিয়া ভাট?
পুরুষ নির্যাতনে প্রশ্রয়! নতুন বউ আলিয়ার সিনেমা বয়কটের ডাক
'ডার্লিং' বয়কটের দাবিতে সোচ্চার নেটপাড়া।
Follow Us
নেটফ্লিক্সে 'ডার্লিংস' আসার পর থেকেই সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া। ট্রেলার লঞ্চের পর থেকেই একটু আধটু আঁচ করা গেলেও বর্তমানে সেটি বিভৎস আকার নিয়েছে। ডার্লিংস ছবিতে পুরুষদের ওপর অত্যাচারের চিত্র ফুটে উঠেছে! আর সেই নিয়েই রেগে আগুন পুরুষ দর্শকরা।
রীতিমতো বয়কট আলিয়া ভাট ( Alia Bhatt ) স্লোগান তুলেছেন তারা। একজন পুরুষকে চেয়ার দিয়ে বাঁধা কিংবা অত্যাচারের বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন অনেকেই। মিথ্যে অভিযোগ এমনকি নারীদের গার্হস্থ্য হিংসাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন এই সিনেমা, যাতে অমঙ্গল হতে পারে এমনই দাবি করছেন তারা। মুখ্য চরিত্রে আলিয়া তার স্বামীর অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতেই নানান কান্ড ঘটায়। যাতে করে মুখে জল ছুঁড়ে মারা এমনকি তাকে চেয়ারে বেঁধে মারধর করার চিত্রও দেখা যায়।
বেশিরভাগের দাবি, এই সমাজে পুরুষরাও সমান ভাবে নির্যাতিত হন। আর তাতেই ভস্মে ঘি ঢেলেছেন আলিয়া। এইভাবে প্রকাশ্যে এহেন অত্যাচার দেখানো হলে সমাজ বলে আর কিছুই থাকবে না। কেউ কেউ বললেন, পুরুষদের প্রতি এরকম অত্যাচার একেবারেই মজার বিষয় নয়। আবার কেউ কেউ বলে বসলেন, সবাই জানুক পুরুষরাও এসবের শিকার।
শুধু তাই নয়। আলিয়ার বিবাহিত জীবনকেও বিঁধলেন অনেকেই। তাদের বক্তব্য আলিয়া কী রণবীরের সঙ্গে এরকম কিছু করতে পারবেন? বলিউড সমাজের পক্ষে ক্ষতিকারক বার্তা দিচ্ছে। কী করে পরিবারকে ভেঙে দেওয়া যায়, নির্যাতন করা যায় একজন পুরুষকে- এগুলো আদৌ ঠিক নয়, এমনই দাবি করছেন বেশিরভাগ।
আরও পড়ুন < রুদ্রকে আজও দাদা বলছে নীপা, ‘যত ন্যাকামো’! বলছেন দর্শকরা >
কিন্তু আসল ঘটনার প্রতি লক্ষ্য রাখেননি কেউই। সিনেমার শুরুতেই দেখা যায়, আলিয়া নিজেও চরম অত্যাচারের শিকার। এবং সেই অত্যাচারের প্রতিশোধ নিতেই সে এইসব কাজ করছে। অনেকেই বলছেন, এইটুকু অত্যাচার সিনেমার পর্দায় দেখেই শেষ? মেয়েরা এর থেকে অনেক বেশি সহ্য করে। আবার কেউ বললেন, সিনেমার প্লট অনুযায়ী একজন অত্যাচারিত মেয়ে যদি রাগ এবং ক্ষোভের বশে এসব করেও তাতেও কোনও ভুল নেই। কিসের বয়কট আলিয়া ভাট?