Ambani House: কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে তারকা সন্তানদের বড় করেন এই মহিলা, আম্বানি থেকে করিনাদের বাড়িতে অবাধ যাতায়াত তাঁর !
ambani house help lady: ললিতা ডি সিলভা। যিনি মুম্বাইয়ের বেশ চেনা মুখ। মাঝে মধ্যেই এখন করিনার সন্তানদের সঙ্গে তাঁকে দেখা যায়। তৈমুর এবং জেহকে নিয়ে নানা সময় নানা জায়গায় যান তিনি।
ambani house help lady: ললিতা ডি সিলভা। যিনি মুম্বাইয়ের বেশ চেনা মুখ। মাঝে মধ্যেই এখন করিনার সন্তানদের সঙ্গে তাঁকে দেখা যায়। তৈমুর এবং জেহকে নিয়ে নানা সময় নানা জায়গায় যান তিনি।
বলিউডে বেশিরভাগ তারকা সন্তানদের বড় করার জন্য কেউ না কেউ বিশেষ দায়িত্বে থাকেন। বলা উচিত, মা বাবা ব্যতীত সেই ন্যানির ভূমিকা থাকে সবথেকে বেশি। বাচ্চাকে মানুষ হিসেবে বড় করে তোলার পেছনে, তাদের আচার আচরণ সবকিছুর ওপর।
Advertisment
সেরকমই একজন হলেন ললিতা ডি সিলভা। যিনি মুম্বাইয়ের বেশ চেনা মুখ। মাঝে মধ্যেই এখন করিনার সন্তানদের সঙ্গে তাঁকে দেখা যায়। তৈমুর এবং জেহকে নিয়ে নানা সময় নানা জায়গায় যান তিনি। আজ যে অনন্ত আম্বানির মনের এত প্রশংসা হচ্ছে? বেশিরভাগ বলছেন, তাঁর মতো মানুষ আর হয় না। সেই বড় হওয়ার পেছনে রয়েছেন ললিতা নিজেও।
আম্বানির ছেলেকে বড় করেছেন তিনি। অনন্তকে নিয়ে বিশ্ব ঘুরে বেড়িয়েছেন। এমনকি, তাঁকে সঠিক শিক্ষা পর্যন্ত দিয়েছেন। তাঁকে অনন্ত স্যার না, অনন্ত বাবা বলে ডাকেন তাঁকে। তাই তো তাঁর বিয়ের বিশেষ উৎসবে হাজির হলেন পরিবারকে নিয়ে। সেই ছোট্ট অনন্ত বাবা আর ছোট নেই। তাঁকে সামলাতে নয়, বরং তাঁকে জড়িয়ে ধরে বেশ কিছু কথা লিখলেন তিনি।
অনন্তর বিয়েতে যখন সামিল গোটা বিশ্ব, তিনিই বা বাদ যান কেন? বরং তাঁকে নিয়ে তিনি লিখলেন...
আমি সেসব মুহূর্ত ভুলব না, যখন অনন্ত এবং আম্বানি পরিবারের সকলে আমায় ভালবাসা দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সেইসব দিন আমার কাছে অন্যরকম অনুভূতির মত। তাঁরা যে সম্মান দিয়েছেন, আমার জীবনে যে এতটা পাব আশা করিনি। এতবছর পরেও আমায় যে সম্মান এবং ভালবাসা দেবেন আমি ভাবতে পারিনি। আমি নিতা বৌদি এবং মুকেশ স্যারকে আমার জীবনে পেয়ে ধন্য। কারণ, তারা আজও আমায় ভোলেননি। আমি অনন্ত এবং রাধিকার সুখ সমৃদ্ধি প্রার্থনা করলাম।
এই ললিতা কিন্তু করিনার ছেলেকেও সামলান। যাদের সঙ্গে মাঝে মধ্যে তাঁকে দেখাও যায়। বেশিরভাগ সময় বড় ছেলের সঙ্গেই দেখা যেত তাঁকে। কিন্তু, করিনার ছেলেদের আচরণ নিয়ে মাঝেমধ্যেই প্রশ্ন ওঠে। কেউ কেউ এমনও বলেন, বড় ছেলের আচরণ মোটেই সুখকর না। তাঁর মুখের ভাষা খুবই খারাপ।