/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/anusha-2025-10-15-16-37-06.jpg)
কী এমন করেছিলেন তিনি?
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a1-2025-10-15-16-37-27.jpg)
আনুশা দান্ডেকর প্রায় দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বিনোদন জগতে রয়েছেন। সম্প্রতি অভিনেত্রী-সঞ্চালিকা এক সাক্ষাৎকারে তাঁর কিশোর বয়সের এক কঠিন অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন। অ্যালকোহল সেবনের কারণে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল! সেই ঘটনাই নাকি তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a2-2025-10-15-16-37-47.jpg)
ডাঃ মধু চোপড়া (প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মা)-র ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক খোলামেলা সাক্ষাৎকারে আনুশাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল- তিনি জীবনে কখনও কোনও খারাপ অভ্যাসে জড়িয়ে পড়েছিলেন কি না? হাসতে হাসতে আনুশা বলেন, “ডায়েট কোকই সম্ভবত আমার সবচেয়ে বড় দোষ!” এরপর তিনি বলেন, “আমি আমার বাবা-মাকে ধন্যবাদ জানাই, তাঁরা আমাকে সবসময় বিশ্বাস করেছেন এবং স্বাধীনতা দিয়েছেন। সেই কারণেই আমায় কখনও ভুল পথে হাঁটতে হয়নি।”
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a3-2025-10-15-16-38-02.jpg)
ডাঃ মধু চোপড়া (প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মা)-র ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক খোলামেলা সাক্ষাৎকারে আনুশাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল- তিনি জীবনে কখনও কোনও খারাপ অভ্যাসে জড়িয়ে পড়েছিলেন কি না? হাসতে হাসতে আনুশা বলেন, “ডায়েট কোকই সম্ভবত আমার সবচেয়ে বড় দোষ!” এরপর তিনি বলেন, “আমি আমার বাবা-মাকে ধন্যবাদ জানাই, তাঁরা আমাকে সবসময় বিশ্বাস করেছেন এবং স্বাধীনতা দিয়েছেন। সেই কারণেই আমায় কখনও ভুল পথে হাঁটতে হয়নি।”
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a4-2025-10-15-16-38-22.jpg)
আনুশা আরও জানান, তিনি জীবনে কখনও কোনও ধরনের মাদক খেয়ে দেখেননি। তাঁর কথায়, "আমি আমার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন অনুভব করি। যদি মনে হয়, মন বা শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছি, আমি ভয় পেয়ে যাই। তাই আমি জানি- ওসব যেখানে খাওয়া হয়, সেই জায়গায় আমার যাওয়া উচিত নয়।”
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a5-2025-10-15-16-38-42.jpg)
সিগারেট নিয়ে প্রশ্ন উঠলে আনুশা জানান, “আমার বাবা খুব ধূমপান করতেন, আর আমার হাঁপানি রয়েছে। তাই ছোট থেকেই জানতাম- এটা আমার জন্য নয়। আমি চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ভীষণ বাজে লেগেছিল। ধোঁয়ার গন্ধই সহ্য হয় না।”
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a6-2025-10-15-16-39-02.jpg)
তিনি বলেন, ২০ বছর বয়সে অস্ট্রেলিয়া থেকে মুম্বাইয়ে চলে আসার পর এমটিভিতে ভিজে হিসেবে কাজ পাওয়াই ছিল তাঁর জীবনের মোড় ঘোরানো মুহূর্ত। তাঁর কথায়, “এমন এক বয়স, যখন অনেকেই পথ হারায়। কিন্তু আমি উল্টোটা করেছিলাম। আরও দায়িত্বশীল হয়ে উঠেছিলাম। নিজের ফ্ল্যাটে থাকতাম, চাকরি করতাম, এমটিভির সুযোগকে কখনও হালকাভাবে নিইনি।”
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/10/15/a7-2025-10-15-16-39-25.jpg)
শেষে মজার ছলে আনুশা বলেন, “সবাই সবসময় আমার ম্যানেজারকে জিজ্ঞাসা করত, ‘ও কী নেয়?’ কারণ আমি খুব হাইপারঅ্যাক্টিভ, পাতলা, চোখের রঙ হালকা—-অনেকেই ভাবে আমি কিছু ব্যবহার করি! অথচ সত্যি হলো, আমি কোনও ইভেন্টে এক চুমুক ওয়াইনও খাই না। হয়তো আমি ভাগ্যবান- এমনই শক্তি নিয়ে জন্মেছি।”