পদ্ম শিবিরে প্রবেশের পরই পরিচালক অরিন্দম শীলের বিজেপিতে যোগ দেওয়ার দাবি করেছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ (Rudranil Ghosh)। যার প্রেক্ষিতে পরিচালকও মোক্ষম জবাব দিতে ছাড়েননি। প্রশ্ন ছুঁড়েছিলেন, "রুদ্রনীল কি বিজেপির মুখপাত্র হয়ে গিয়েছেন নাকি?" এবার সদ্য গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া অভিনেতার 'মাফিয়ারাজ' মন্তব্যে আরও একবার ফুঁসে ওঠলেন অরিন্দম শীল (Arindam Sil)। সাফ জানিয়ে দিলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে কোনওরকম মাফিয়ারাজ নেই। বরং কলকাতার মতো শান্তিতে কাজ করার পরিবেশ দেশের আর কোথাও নেই। এর পাশাপাশি ‘মাফিয়ারাজ’ শব্দটাতেও আপত্তি তোলেন পরিচালক।
প্রসঙ্গত, রুদ্রনীল ঘোষের 'মাফিয়ারাজ' মন্তব্যে সরগরম বাংলা বিনোদন ইন্ডাস্ট্রি থেকে রাজনৈতিক মহল। বৃহস্পতিবার হাওড়ায় বিজেপির সদর দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে রুদ্রনীল ঘোষ অভিযোগ তুলেছিলেন, “টলিউডে মাফিয়ারাজ চলছে। ইন্ডাস্ট্রিতে যাঁদের দায়িত্ব দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বসিয়েছেন, তাঁরাই নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করে জোরজুলুম শুরু করছে। স্বজনপোষণ করছে। সেই কারণেই প্রযোজকরা কলকাতা থেকে চলে যাচ্ছেন।” পাশাপাশি বিঁধেছেন ইন্ডাস্ট্রিতে থাকা রাজ্যের শাসকদলের প্রতিনিধিদেরও। যে ‘বিস্ফোরক’ মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া অভিনেতাকে পাল্টা দিয়েছেন যুব তৃণমূলের সহ-সভাপতি তথা অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী ((Soham Chakraborty))। অভিযোগ উড়িয়েছেন ভরত কলও। এবার সেই প্রেক্ষিতেই মুখ খুললেন পরিচালক অরিন্দম শীল।
পরিচালকের কথায়, সিনেমার তৈরির পরিবেশের নীরিখে দেশের বহু শহরের থেকেই কলকাতা এগিয়ে রয়েছে। এর কৃতিত্বের অনেকটাই শহরের পুলিশ প্রশাসনের প্রাপ্য। কলকাতা পুলিশ এতটাই সাহায্য করে যে কোনওরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। "আমি তো শান্তিতেই কাজ করছি। এই তো কয়েকদিন আগে হরিহরণ ও বিক্রম ঘোষের একটা মিউজিক ভিডিও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলাম। কোথায় কোনও অসুবিধে হয়নি তো। এমনকী বাংলার কলাকুশলীরাই টিমে ছিলেন। খুব ভাল করেই মিটেছে সেই কাজ। বাইরে থেকেও তো পরিচালকরা এসে কাজ করে যাচ্ছেন। অনেক সময়েই তা কেউ জানতে অবধি পারছেন না!", মন্তব্য অরিন্দম শীলের।
'শান্তিতেই কাজ করছি,পুলিশও পাশে থাকে', রুদ্রর 'মাফিয়ারাজ' অভিযোগ নস্যাৎ অরিন্দমের
টলিউডে মাফিয়ারাজের অভিযোগ তুলেছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। বিজেপিতে যোগ দেওয়া অভিনেতাকে বিঁধে ঠিক কী বললেন টলিউড পরিচালক?
Follow Us
পদ্ম শিবিরে প্রবেশের পরই পরিচালক অরিন্দম শীলের বিজেপিতে যোগ দেওয়ার দাবি করেছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ (Rudranil Ghosh)। যার প্রেক্ষিতে পরিচালকও মোক্ষম জবাব দিতে ছাড়েননি। প্রশ্ন ছুঁড়েছিলেন, "রুদ্রনীল কি বিজেপির মুখপাত্র হয়ে গিয়েছেন নাকি?" এবার সদ্য গেরুয়া শিবিরে যোগ দেওয়া অভিনেতার 'মাফিয়ারাজ' মন্তব্যে আরও একবার ফুঁসে ওঠলেন অরিন্দম শীল (Arindam Sil)। সাফ জানিয়ে দিলেন, ইন্ডাস্ট্রিতে কোনওরকম মাফিয়ারাজ নেই। বরং কলকাতার মতো শান্তিতে কাজ করার পরিবেশ দেশের আর কোথাও নেই। এর পাশাপাশি ‘মাফিয়ারাজ’ শব্দটাতেও আপত্তি তোলেন পরিচালক।
প্রসঙ্গত, রুদ্রনীল ঘোষের 'মাফিয়ারাজ' মন্তব্যে সরগরম বাংলা বিনোদন ইন্ডাস্ট্রি থেকে রাজনৈতিক মহল। বৃহস্পতিবার হাওড়ায় বিজেপির সদর দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সামনে রুদ্রনীল ঘোষ অভিযোগ তুলেছিলেন, “টলিউডে মাফিয়ারাজ চলছে। ইন্ডাস্ট্রিতে যাঁদের দায়িত্ব দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বসিয়েছেন, তাঁরাই নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করে জোরজুলুম শুরু করছে। স্বজনপোষণ করছে। সেই কারণেই প্রযোজকরা কলকাতা থেকে চলে যাচ্ছেন।” পাশাপাশি বিঁধেছেন ইন্ডাস্ট্রিতে থাকা রাজ্যের শাসকদলের প্রতিনিধিদেরও। যে ‘বিস্ফোরক’ মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যেই সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া অভিনেতাকে পাল্টা দিয়েছেন যুব তৃণমূলের সহ-সভাপতি তথা অভিনেতা সোহম চক্রবর্তী ((Soham Chakraborty))। অভিযোগ উড়িয়েছেন ভরত কলও। এবার সেই প্রেক্ষিতেই মুখ খুললেন পরিচালক অরিন্দম শীল।
পরিচালকের কথায়, সিনেমার তৈরির পরিবেশের নীরিখে দেশের বহু শহরের থেকেই কলকাতা এগিয়ে রয়েছে। এর কৃতিত্বের অনেকটাই শহরের পুলিশ প্রশাসনের প্রাপ্য। কলকাতা পুলিশ এতটাই সাহায্য করে যে কোনওরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না। "আমি তো শান্তিতেই কাজ করছি। এই তো কয়েকদিন আগে হরিহরণ ও বিক্রম ঘোষের একটা মিউজিক ভিডিও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলাম। কোথায় কোনও অসুবিধে হয়নি তো। এমনকী বাংলার কলাকুশলীরাই টিমে ছিলেন। খুব ভাল করেই মিটেছে সেই কাজ। বাইরে থেকেও তো পরিচালকরা এসে কাজ করে যাচ্ছেন। অনেক সময়েই তা কেউ জানতে অবধি পারছেন না!", মন্তব্য অরিন্দম শীলের।