Bangladeshi Model Arrested: প্রতারণার মামলায় জড়িয়ে পড়েছিলেন মডেল। গুরুতর অপরাধ করেছিলেন তিনি। গ্রেফতার করা হয়েছিল বাংলাদেশী নায়িকাকে। এবার তাঁকেই জামিন দেওয়া হল। পড়শি দেশের এই মডেলের অপরাধ কী ছিল? তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ তবে মিথ্যে? যদিও বা সেই গ্রেফতারির পরে তাঁর বাবা নানা অভিযোগ এনেছিলেন।
গতকাল মিস আর্থ বাংলাদেশ মেঘনা আলমের জামিন মঞ্জুর করেছে আদালত। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের, এডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সোমবার মডেলের জামিন নিয়ে এই নির্দেশ দিয়েছেন বলেই খবর। বাংলাদেশ সংবাদ মাধ্যম সুত্রে খবর, গতকাল তাঁর জামিন চেয়ে আদালতে আবেদন করা হয়, এবং সেই আবেদন মঞ্জুর করা হয়।
কী করেছিলেন এই মডেল?
মেঘনা আলম এবং তাঁর পূর্ব পরিচিত ব্যবসায়ী মোঃ দেওয়ান সমীরকে গ্রেফতারি মামলার আওতায় আনা হয়। তাঁরা দুজন ছাড়া আরও অনেক অজ্ঞাত ব্যক্তিরাও রয়েছেন। এরা নির্দিষ্ট একটি দল বানিয়েই বিদেশী কূটনীতিকদের সঙ্গে প্রতারণা করেন বলেই অভিযোগ। এবং এবারেও তাই। এক বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে কূটনীতি এবং প্রতারণার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। প্রায় ৫ মিলিয়ন ডলার অর্থ দাবির অভিযোগ করা হয়েছিল। এরপরই অভিনেত্রীকে গ্রেফতার করা হয় তাঁর বাড়ি থেকে।
প্রথম ৩টি ছবিই Cannes-এ! জাতীয় পুরস্কার থেকে সিল্ভার লেপার্ড, বিশ্বস্তরে ভারতের মুখ উজ্জ্বল করেন প্রয়াত পদ্মশ্রীপ্রাপ্ত পরিচালক
জানা গিয়েছিল, ৯ এপ্রিল রাতে মেঘনা আলমকে বসুন্ধরার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নেয় ঢাকা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অনুযায়ী তাঁকে ৩০ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ পর্যন্ত দেওয়া হয়। এরপরই তাঁকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। জানা গিয়েছিল তাঁর বাবা নাকি এর বিরোধিতা করেছিলেন।
অ্যারেস্ট ওয়ারেন্ট ছাড়া কী করে তাঁরা মেঘনাকে বাড়ি থেকে গ্রেফতার করলেন এবং তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে ২৪ ঘণ্টার বেশি রাখলেন তাঁর সঙ্গে সঙ্গে আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়ার সুযোগ অবধি না দেওয়াতে নানা কিছুই প্রশ্ন তুলেছিলেন তাঁর বাবা। যদিও এখন সেসব অতীত। তাঁর জামিন মঞ্জুর হয়েছে বলেই খবর। যদিও তাঁর গ্রেফতারির সুনির্দিষ্ট কারণ দেখাতে পারা যায়নি বলেই খবর। তবে, মেঘনা আলম একজন নারী। ম্যাজিস্ট্রেট নির্দেশে বলেন, ফৌজদারি কার্যবিধির বিধান অনুযায়ী নারী হিসেবে তার জামিন পাওয়ার অধিকার রয়েছে।