Rabindranath in Rabindra kabya rahasya: তিনি বাঙালির ভিত্তি। বাঙালির কাছে তিনি সত্যিই ভগবান কিংবা ঠাকুর। যারা রবীন্দ্রনাথকে প্রচণ্ড ভালবাসেন তাঁদের কাছে আর কিছু না থাকলেও চলবে কিন্তু রবির আলোয় বাঁচতে হবে তাঁদের। ঠিক সেরকমই এখন আলোচনা চলছে রবি ঠাকুর নাকি ফিরে এসেছেন! চেহারা দেখে সত্যিই বোঝার উপায় নেই আদৌ তিনি কে? সমাজ মাধ্যমে তুমুল আলোচনা। সেই ব্যক্তি যেভাবে তাক লাগিয়ে দিলেন।
এর আগেও বহু মানুষ রবি ঠাকুর সাজার চেষ্টা করেছেন। তাঁর মধ্যে একজন দারুণ জনপ্রিয়। অন্যদিকে অভিনেতাদের মধ্যে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়কে দেখা গিয়েছিল রবি ঠাকুর হিসেবে এবং তিনি আপ টু দা মার্ক ছিলেন সেই ছবিতে এটুকু বলাই যায়। তবে, বর্তমানে আরেকজনকে নিয়ে নানা চর্চা। রবি ঠাকুরের ভূমিকায় সেই অভিনেতাকে কেউ কোনোদিন চিন্তাও করেননি। কিন্তু, বর্তমানে সকলেই তাঁকে নিয়ে কথা বলছেন। অভিনেতাকে বলতে শোনা গেল যেন সত্যজিৎ রায় দাঁড়িয়ে আছেন।
এক গুচ্ছ দাড়ি সঙ্গে গোল ফ্রেমের চশমা এবং সেই এক শীতল চাহনি, রবি ঠাকুরের ভূমিকায় যে এই অভিনেতাকেও মানাতে পারে, কেউ ভাবতেও পেরেছিলেন? নিশ্চয়ই না! কিন্তু সেটাই হল। এবং বেশিরভাগ মানুষ দেখে অবাক হয়ে গেলেন। নব্বই দশকের ক্রাশ, সুপুরুষ চেহারার মানুষটি বহুদিন বাংলা ছবি থেকে দূরে ছিলেন। তবে, তিনি আবারও ফিরেছেন। এবং তাঁকে দেখে আনন্দে আত্মহারা বেশিরভাগ। কেউ বলছেন আপনার অপেক্ষায় ছিলাম। আবার কেউ বলছেন আপনি কিন্তু ফেলুদা হলে দারুণ মানাত।
একসময়ের হাজার তরুনীর মনে ঝড় তোলা মানুষটি হলেন প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়। রবীন্দ্র কাব্য রহস্যে তাঁকে দেখা যেতে চলেছে। সেখানেই রবি ঠাকুরের ভূমিকায় রয়েছেন অভিনেতা। তাঁর চোখের চাহনি, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখে বোঝা দায় আদৌ তিনি প্রিয়াংশু নাকি রবি ঠাকুর। যদিও অনেক সিনেপ্রেমীদের মতে ফেলুদা হিসেবেও তাঁকে দারুণ মানাত। আবার কেউ বলছেন, উনি যা সুন্দর! মনে হচ্ছে সত্যজিৎ রায় অল্প বয়সের।