দেশ তাঁর রত্নকে হারিয়েছে। সত্যিই তিনি আসল রতন। সমাজ মাধ্যমে প্রয়াত শিল্পপতিকে নিয়ে যে ধরনের পোস্ট এবং আফসোসের বার্তা দেখা যাচ্ছে, তাতে করে এটুকু পরিস্কার, দেশের শুধু নয় দশের একজনকে হারিয়েছে ভারতবাসী।
নানা পেশার মানুষ থেকে সাধারণ মানুষ, সকলের মন খারাপ। রতন টাটা গতকাল রাতে সকলকে ফাঁকি দিয়ে চলে গিয়েছেন না ফেরার দেশে। কেউ হারিয়েছেন একজন শিক্ষককে। আবার চোখে একজন দেশ দরদী মানুষ চলে গিয়েছেন। কেউ বললেন, এমন একজন মানুষ যিনি সকলকে অনুরপ্রেরনা যোগাতেন, সে আজ আর নেই।
শিল্পপতিকে নিয়ে যখন নানা স্মৃতি উঠে আসছে। অখন বাংলার অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী নিজেও তাঁর উদ্দেশ্যে শোক জ্ঞাপন করেছেন। ৮৬ বছর বয়সে জীবনের শেষ প্রোজেক্ট শুরু করেছিলেন তিনি। চারপেয়েদের নিয়ে হাসপাতাল বানিয়েছিলেন যখন, তখনই আনন্দে আত্মহারা মিমি ভূয়সী প্রসংশা করেন টাটার। আর আজ যখন তিনি চলে গেলেন, মিমি লিখছেন..
আপনার শেষ পোস্টে জানালেন যে ভাল আছেন, আর আজ চলেই গেলেন। এই দেশ একজন রত্ন হারালো। আমার শোকের জায়গা এটাই, আমি আমার জীবনের আইকন এবং অনুপ্রেরণাকে হারালাম। কিন্তু আমি তাও বলব, কিংবদন্তীদের মৃত্যু হয় না। আপনার দর্শন এবং দূরদর্শিতা আজীবন রয়ে যাক সকলের মনে।
উল্লেখ্য, রতন টাটার প্রয়াণে শোক জ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী থেকে খেলোয়াড়মহলের অনেকেই। বলিউড থেকে টলিউড সকলেই শোকাহত শিল্পপতি তথা একজন ভাল মানুষের প্রয়াণে।