নির্ভীক ও চুনি হল এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের সবচেয়ে মিষ্টি জুটিগুলির একটি। স্টার জলসা-র গোস্ট কমেডি 'চুনি পান্না'-তে নির্ভীককে প্রায় জোর করেই বিয়ে করে চুনি, তার কারণ নির্ভীকের বাড়িতে রয়েছে এক বাস্তুভূত আর চুনির জীবনের লক্ষ্য হল ভূত দেখা। সেই ভূত বিয়ের পর থেকে আচ্ছা নাকানিচোবানি খাওয়াচ্ছে চুনিকে। কিন্তু এবার চুনির জীবনে রং লাগতে চলেছে।
শ্বশুরবাড়িতে পা রাখা ইস্তক চুনির জীবনে শান্তি নেই। একে তিন শাশুড়ির অত্য়াচার। আর অন্যদিকে ভূতের হাতে প্রতিদিন বুলি হওয়া। তার উপর যার সঙ্গে বিয়ে হল, সেই নির্ভীক তো আর প্রেম করে বিয়ে করেনি, তাই চুনির প্রতি তেমন টান ছিল না প্রথমে, উল্টে রাগ ছিল।
আরও পড়ুন: সৌদামিনীর সামনে মহাসঙ্কট! যাত্রালক্ষ্মীর পর্দাফাঁস হবে কি
নির্ভীক চেয়েছিল যে করে হোক এই বাড়ি থেকে পালাতে। এমন কোনও পরিবারে বিয়ে করতে যেখানে তারা নির্ভীককে আদর করে ঘরজামাই করে রাখবে। সব উৎসাহে জল ঢেলে দিয়েছিল চুনি। তাই প্রথম প্রথম সে দেখতেই পারত না মোটে এই ঢেউ খেলানো চুলের মেয়েটিকে।
কিন্তু ভূত-শাশুড়ি সবদিক সামলাতে গিয়ে, চুনি কিন্তু বেশ কাছাকাছি চলে এসেছে নির্ভীকের। সাম্প্রতিক প্রোমোটি তাই বলছে যা দেখে নিতে পারেন নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে--
অর্থাৎ চুনি-নির্ভীকের জীবনে বসন্ত এসে গেছে। দিব্যজ্যোতি ও অন্বেষার পর্দার কেমিস্ট্রিও দিন দিন আরও ভাল হয়ে উঠছে। দুজনেই বেশ স্বতঃস্ফূর্ত অভিনয় করেন। এতদিন দর্শক এই দুজনের ঝগড়ার দৃশ্যগুলি ভারি উপভোগ করেছেন। রোমান্টিক দৃশ্যও নিশ্চয়ই ভাল লাগবে দর্শকের। কিন্তু কথায় বলে এত ভাল ভাল নয়।
ধারাবাহিকের গল্পে চুনি-নির্ভীকের প্রেম যতই জমে উঠুক না কেন, সামনে আরও টুইস্ট আসবেই। এর পরে আর কী কী হবে, সেটাই দেখার।