/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/07/rachana.jpg)
didi no one-Rathyatra: দিদি নম্বর ওয়ানে মাহেশের প্রতিযোগী...
মাহেশের রথ বেশি উঁচু, নাকি পুরীর রথ? এই নিয়েই লেগে গিয়েছে কোন্দল। দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে এসেছিলেন মাহেশের রথের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন এমন এক প্রতিযোগী। সেখানেই তাঁর কথা ঘিরে, নানা আলোচনা।
নীলমাধব, অর্থাৎ মহাপ্রভু জগন্নাথ সারাক্ষণ চোখ মেলে রয়েছেন তাঁর ভক্তদের দিকে। তাঁর চোখের পাতা পড়ে না। জানা যায়, জগন্নাথ তিনি সবসময় ভক্তের কৃপায় সজাগ। এমনকি শ্রী কৃষ্ণের হৃদয় নাকি জগন্নাথের মধ্যেই রয়েছে। এবার মহাপ্রভুর রথ নিয়ে শুরু হয়ে গেল বিস্তর গোলমাল।
পুরীর রথ সারা দেশে বিখ্যাত। রথযাত্রা উৎসব মানেই উড়িষ্যায় হাজির হন হাজারো ভক্ত। রথের চাকা গড়িয়েছিল সেখান থেকেই। তারপর, আরও নানা জায়গায়। সেরকমই হুগলি জেলার মাহেশে রথযাত্রা দেখার মত। এতবছর ধরে সেখানেও হয়ে আসছে এই পূণ্য উৎসব। কিন্তু দিদি নম্বর ওয়ানের মঞ্চে এসে সেই প্রতিযোগী এমন কিছু বললেন, যাতে অশান্তি শুরু। তাঁর কথায়...
"পুরো বিশ্বের মধ্যে আমাদের রথ সবথেকে উঁচু। পুরীরও না। আমাদের ৫০ ফুট লম্বা! তখনকার দিনে, শ্যামবাজারের বসু পরিবার আমাদের এই রথ দান করেছিলেন। আমাদের রথের প্রথমে চৈতন্যলীলা, তারপর রামলীলা, তারপর কৃষ্ণলীলা সবশেষে জগন্নাথ দেবের সিংহাসন। আমাদের ঠাকুরের রাজবেশ হয়, সোনার বেশ হয়। লাখ লাখ লোক সেই দেখতেই আসে। সেই যে রূপ..." আর এরপরই বেশিরভাগ মানুষের দাবী সেই প্রতিযোগী যা বলেছেন সবটাই অহংকারের সুরে বলছেন। ঈশ্বর তো, ভক্তি চান, পয়সা না।
লেগে গিয়েছে দ্বন্দ্ব! কেউ বললেন... আপনি তো অহংকারে ফেটে পড়ছেন। আবার কেউ বললেন, জগন্নাথের তুলনা হয় না। আবার কারওর কথায়, মহাপ্রভু সর্বত্র বিরাজমান, এত অহংকারের কী আছে? আবার কেউ বললেন, পুরীর সঙ্গে তুলনা করে লাভ আছে?