বসন্তের মরশুমে ফাগুনের ছোঁয়াতেও রঙিন হয় হৃদয়। দোল তো প্রেমের উৎসব। হুজুগে বাঙালির তো ছুতোর প্রয়োজন, সেখানে বসন্তোৎসব কেবল মাতিয়ে রাখে না, প্রাণের সঞ্চারও করে। পাড়ার ময়দান থেকে টেলিভিশনের পর্দা, সর্বত্র রঙিন আমেজ। মনোহরদের বাড়িই বা বাদ যায় কেন? খটকা লাগল তো! কথা বলছি 'একা নয় একান্নবর্তী' ধারাবাহিক নিয়ে।
ধারাবাহিকের প্রধান নায়িকার চরিত্রের নাম সঞ্চারী। অভিনয় করছেন পৃথা চন্দ। সঞ্চারীর বরাবরই যৌথ পরিবারে থাকার সাধ। ফলে সহজেই মনোহরের বাড়ির লোকেদের মন জয় করে নিতে পারে সে। ছোটবেলা থেকে এমনই এক পরিবারের স্বপ্নই তো দেখেছিল সঞ্চারী। পরিচালক দেবদাসী ভট্টাচার্যের এই ছয় মাসের ধারাবাহিকেই দোলের আনন্দে মাতবেন প্রত্যেকে। কারণ হল মনোহরের পরিবারে সবাই ঠিক করেন, এবারের দোল উৎসব বড় করে করা হবে। মনোহরের চরিত্রে অভিনয় করছেন দুলাল লাহিড়ি। ধারবাহিকে সঞ্চারীর বিপরীতে অভিনয় করছেন আর্য চন্দ্র।
ধারবাহিকে পৃথা চন্দের বিপরীতে অভিনয় করছেন আর্য চন্দ্র।
কী কী সমস্যার মুখোমুখি হতে চলেছে এই জুটি?
ধারাবাহিকের গল্প অনুসারে, মনোহরের স্বপ্ন একটাই, একটা পরিবার যেখানে সবার সঙ্গে সবার মনের মিল থাকবে, বিপদে আপদে সবাই সবার পাশে থাকবেন। সেই স্বপ্ন ধারাবাহিকের শুরুতে বজায় থাকলেও, ভবিষ্যতে তা কতদিন থাকবে সেই চিন্তায় চোখে জল আসে দুলালের। সঞ্চারী ও কুশল মনোহরের স্বপ্নের পরিবারকে এক সুতোয় বেঁধে রাখতে চেষ্টা করবে। কিন্তু তা কতদিন? কী কী সমস্যার মুখোমুখি হতে চলেছে তারা? এর উত্তর জানতেই সন্ধে সাড়ে সাতটায় চোখ রাখতে হবে আকাশ আটের পর্দায়।
সঞ্চারী ও কুশল মনোহরের স্বপ্নের পরিবারকে এক সুতোয় বেঁধে রাখতে চেষ্টা করবে
পরিবারের সকল সদস্য
ছয় মাস ব্যাপী 'একা নয় একান্নবর্তী' ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন দুলাল লাহিড়ি, শকুন্তলা বড়ুয়া, দোলন রায়, রেশমি ভট্টাচার্যের মতো কলাকুশলীরা।