/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2018/11/nandita-das759.jpg)
নন্দিতা দাস। ফাইল ছবি, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
আগামী ২৯ নভেম্বর, চলচ্চিত্র দুনিয়ায় নন্দিতা দাসের অবদানের জন্য এশিয়া স্পেসিফিক স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড ও ইন্টারন্যাশানাল ফেডারেশন অফ ফিল্ম প্রোডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন একজোটে FIAPF পুরস্কারে সম্মানিত করবেন অভিনেত্রীকে। এশিয়া স্পেসিফিক স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ডের চেয়ারম্যান মাইকেল হকিংস একটি বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ''ব্রিসবানে FIAPF পুরস্কার নেওয়ার জন্য নন্দিতা দাসকে আমন্ত্রন জানাতে পেরে আমরা গর্বিত। ওনার কেরিয়ার গ্রাফ অনেকের জন্য অনুপ্রেরণা এবং আমরা ওনাকে APSA অ্যাকাডেমিতে আমন্ত্রন জানাতে পেরে অভিভূত''।
অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করতে নন্দিতা দাস অনুষ্ঠানে উপস্থিত হবেন। তিনি বলেন, ''আমি যে গল্পগুলো বলতে চাই সেগুলো বলার জন্য চিরকাল আওয়াজ তুলব। আমি অত্যন্ত সম্মানিত ও গর্বিত যে APSA আমায় পুরস্কৃত করার জন্য নির্বাচিত করেছে''। ১৯৪৭ আর্থ, ফায়ার, হাজার চুরাশি কি মা-এর মতো অনেক জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। ফিরাক ছবির দিয়েই পরিচালনার যাত্রা শুরু নন্দিতা দাসের।
সম্প্রতি, তার পরিচালিত মান্টো জনপ্রিয় হয়েছে। উর্দু লেখক সাদাত হুসেন মান্টোর জীবনী এই ছবি। যার মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি। এবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হয়েছে এই ছবি। কানে ইউ এন কার্টেন রিগার্ড বিভাগে প্রতিযোগিতার জন্য মনোনয়ন পেয়েছিল এই ছবি। নিজের সময়ের থেকে তো বটেই, বর্তমান সময়ের পক্ষেও মান্টো ভাবনাচিন্তায় অগ্রণী একজন ব্যক্তিত্ব, মান্টো। ১৯৪৬ থেকে ১৯৫০, এই কয়েক বছরের মান্টোইয়াতকে পর্দায় তুলে ধরেছেন পরিচালক, প্রায় ছ’বছরেরে চেষ্টায়।