/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/09/gurmeet.jpg)
গুরমিত চৌধুরি
বছরে একবার আসেন বাপ্পা। একদম নিজের ঘরের ছেলের মতোই তাকে সাদরে গ্রহণ করে আপ্যায়নে ব্যস্ত থাকেন সকলেই। প্রিয় মোদক থেকে লাড্ডু কিছুই বাদ থাকে না তাঁর আতিথেয়তায়। মহামারিতে আয়োজন খুবই স্বল্প কিন্তু উৎসবের আমেজে গণপতির মূর্তি নিজের হাতে বানানোর লোভ সামলাতে পারলেন না জনপ্রিয় টেলি অভিনেতা গুরমিত।
যত্ন করে, মনের অফুরন্ত ভালবাসা দিয়ে নিজে হাতেই বাপ্পার মূর্তি গড়েছেন তিনি। সম্পূর্ণ মাটির নয়। ক্রাফটের ক্লে দিয়েই ধাপে ধাপে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ সাজিয়ে তুলেছেন। ক্যাপশনে জুড়েছেন, "এই মুহূর্ত অমূল্য। নিজের বাপ্পা নিজেই তৈরি করছি।" নিজের হাতে আরাধ্যর মূর্তি গড়ার ইচ্ছে থাকলেও এই শিল্পীসত্ত্বা অনেকেরই থাকে না।
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/09/gt.jpg)
গলায় গেরুয়া মালা, মাথায় কমলা মুকুট কপালে স্বাগত-চন্দনে ছোট্ট গণপতি নজর কেড়েছে বেশ। ছোট আসন ময়ূরের পালক সমন্বিত, সাদা গোলাপ শোভিত। খামতি থাকেনি তাঁর পুজোতেও। নিজে হাতেই আরতি সেরেছেন গুরমিত এবং তাঁর স্ত্রী দেবিনা। এই কদিন বেশ আনন্দেই কাটবে বাপ্পার আগমনে।
উৎসবে, আনন্দে খাওয়াদাওয়া। মহারাষ্ট্রের আনাচে কানাচে তো বটেই ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও গণেশ পুজো এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মহারাষ্ট্রের সাধারণ মানুষ থেকে তারকা মহল, বাপ্পার আরাধনা ধর্মের কোনও বাধা মানে না। সবাই এক আনন্দে লিপ্ত থাকেন এই কদিন। সকলের মুখে এখন একটাই ধ্বনি 'বাপ্পা মোরিয়া!'
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন