দক্ষিনী হাওয়ায় ফাগুনের আবেশে মন যখন খানিক এলোমেলো, বাইরের শিমুল-পলাশেরা তখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে, ওরে ভাই, বসন্ত এসেছে। সেই বসন্তের রঙ্গে খানিক রঙ লাগাতে পুরোনো-নতুন গানে এবারের দোল রঙিন হয়ে উঠুক মন। হাল্কা আবেশ-আমেজিয়ানায় শুধু মর্মে নয়, কর্মেও লাগুক রং।
‘রঙ বরসে ভিগে চুনারওয়ালী’। ‘সিলসিলা’ ছবিতে গাওয়া অমিতাভ বচ্চনের উদাত্ত গলায় এই গান হোলি উদযাপনের অন্যতম অঙ্গ।
আর ডি বর্মণের সুরে লতা মঙ্গেশকর ও কিশোর কুমারের গাওয়া ‘শোলে’ ছবির এই গান ছাড়া হোলি অসম্পূর্ণ।
আশা ভোসলে ও মান্না দে’র গাওয়া এই ডুয়েট যে কোনো হোলির প্লে-লিস্ট এর প্রথম তিনে থাকবেই।
রাতারাতি আলোড়ন ফেলে দেওয়া ‘ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানির’ এই গানটি হোলির দিনের উন্মাদনা ফুটিয়ে তোলে অন্য আবেগে।
বাগবান ছবির এই গান ২০০৩ সাল থেকে আজও জনপ্রিয়তার তালিকায় অন্যতম।
মান্না দে ও অরুন্ধতি হোম চৌধুরির গাওয়া ‘তিলোত্তমা’ ছবির এই গানটি মনে রঙ লাগিয়ে যায় আপন ভাবেই।
‘বসন্ত বিলাপ’-এর এই গান ভুলে যাওয়ার সাধ্য কারুর নেই। পর্দার ওপার থেকে রঙ লেগে যায় অন্তরেও, একেবারে হুল্লোড় করে।
‘চতুষ্কোণ’ সিনেমার এই পরম জনপ্রিয় গানটির মাধুর্য শুধু হোলি নয়, সমগ্র বসন্তকালের রঙে রাঙিয়ে তোলে মন।
তরুণ মজুমদারের ‘দাদার কীর্তি’ ছবির এই গানটি তালিকায় না রাখলে অন্যায় হবে। যেমন অনায়াস দুই ভাষার মেলবন্ধন, তেমনই অপূর্ব সুরের সংমিশ্রণ।