এই দুঃসাহস দেখানোর ক্ষমতা আর পাঁচটা অসাধারণ মানুষের থাকে না। আর যে এই কাজটা করলেন, তাঁর ঠোঁটকাটা স্বভাবের কথা অনেকেই জানেন। শেষ কিছুদিন তিনি যা বলেছেন, তাতে করে চর্চার শেষ নেই। বিশেষ করে কেউ কেউ তাঁকে কটাক্ষ করছেন।
জীবনে আর যাই হোক, মানুষ এই কাজ করতে ভয় পান। একেই মানুষের মধ্যে ছবি নিয়ে নানা ভয় কাজ করে। বিশেষ করে তারকাদের তো ছবি এবং ভিডিও নিয়ে নানা কান্ড হয়েই থাকে। সমাজ মাধ্যমে তাঁরা যে পোস্ট নিজে থেকে করেন, সেটা যে অনেক ভেবে চিন্তে করেন, সেই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে এবার সেই তারকা এমন এক ছবি দেখিয়ে বসেছেন, যাতে করে তাঁর সাহসের প্রশংসা করতে হয়।
আসলে আলোচনায় রয়েছেন ইমন চক্রবর্তী। হ্যাঁ, তিনি শেষ কিছুদিন নানা সমালোচনার শিকার। কারণ, পশ্চিমবাংলায় বাংলা ভাষার প্রতিবাদ করে বসেছেন। আর আজ তিনি নিজের এমন এক সিক্রেট বিষয় দেখিয়ে বসেছেন যাতে বাহবা না দিয়ে উপায় নেই। গায়িকা, নিজের ব্যক্তিগত একটি ডকুমেন্ট দেখিয়ে বসেছেন। যেটি নিজে সবাইকে দেখিয়ে নিজেই হাসছেন ইমন।
গায়িকা দেখিয়েছেন তাঁর অ্যাডমিট কার্ডের ছবি। জীবনের এমন একটি কার্ড, যা নিয়ে মানুষের নানা অভিযোগ থাকে। এবং বেশিরভাগের তাঁদের ছবি দেখে একসময় মন খারাপ হয়ে যায়। ইমন কিন্তু হাসছেন। যথারীতি ১৪-১৫ বছরের গায়িকার তখন একদম ভিন্ন চেহারা। আর তিনি সেই ছবি শেয়ার করেই সমাজ মাধ্যমে লিখেছেন...
ওহ ঈশ্বর! আমার মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড। যে ছবি দেখা যাচ্ছে তাতে ইমনের চোখে চশমা। একদম অন্যরকম দেখতে ছিলেন ইমন। কিন্তু, যেভাবে তিনি নিজের মজা নিজেই নিয়েছেন তাঁর তারিফ করতে হয়।