বাড়ির সামনের পরিস্থিতি জঘন্য, নোংরা..লিলুয়া প্রসঙ্গে এবার আওয়াজ তুললেন ইমন চক্রবর্তী। হাওড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। প্রতিদিন, বাড়ির সামনে এহেন পরিস্থিতি মেজাজ আটকে রাখতে পারলেন না ইমন। লিলুয়াতে বেড়ে ওঠা হলেও, এখন তিনি কলকাতার বাসিন্দা। কিন্তু, বাবার জন্য...
Advertisment
ইমনের পরিবারের অনেকেই থাকেন লিলুয়াতে। এমনকি তাঁর বাবাও। তাই, তাঁর জন্য মাঝেমধ্যেই আসা যাওয়া করতে হয় এই চত্বরে। নোংরা, আবর্জনা... লিলুয়া এলাকার অটো স্ট্যান্ড পুরোটাই ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে বলেই তিনি জানিয়েছেন। ইমন এই দৃশ্য দীর্ঘদিন ধরে দেখে আসছেন। একরকম তিতিবিরক্ত সঙ্গীত শিল্পী। তাই, এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন নিজের অভিযোগের কথা। তিনি ডোমজুর বিধানসভার বাসিন্দা হয়েও, বালির বিধায়কের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। তাতে, লাভের লাভ কিছুই হয়নি।
ইমন কী লিখলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়?
Advertisment
আমার লিলুয়ার বাড়ির সামনে একটা অটো স্ট্যান্ড রয়েছে। তাঁর সামনেটা ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। একশোবার বলে বলে ঠিক হয়না। যারা দায়িত্ব নিয়েছেন তাঁদের লজ্জা হওয়া উচিত। ছিঃ! বালি মিউনিসিপ্যালকে ধিক্কার জানাই। যারা, লিলুয়া এলাকার এই রাস্তা দিয়ে যান, তাঁরা শেয়ার করুন। খবরটা সকলের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া উচিত। তাতেও লাভ হবে কিনা জানি না।
ইমন, এই পোস্ট এর সঙ্গে সঙ্গে শেয়ার করেছেন বেশ কয়েকটি ছবি এবং ভিডিও। ভয়াবহ পরিস্থিতি। নোংরা আবর্জনা, প্লাস্টিক! ইমন সেই ছবি শেয়ার করেই লিখলেন, লজ্জা বলে শব্দ আসুক। যারা এখানে ময়লা ফেলে চলেছেন তাদের আর কিছু বলার নেই। লজ্জা হোক!
ইমন শুধু ভিডিও এবং বক্তব্য রেখেই শান্ত হননি, এক সংবাদমাধ্যমে এও জানিয়েছেন, তিনি মদন মিত্রের সঙ্গেও কথা বলেছেন। যারা শহরের দায়িত্ব নিয়েছেন তাঁরা কাজ করছেন না। ইমনের অভিযোগের ভিত্তিতে বালির বিধায়ক জানিয়েছেন, তিনি ডোমজুর বিধানসভার বাসিন্দা। তাও, সমস্যা হলে উনি ভিডিও, ছবি পাঠিয়ে দিক, সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে।