/indian-express-bangla/media/media_files/2025/07/11/pokemon-2025-07-11-16-12-41.jpg)
প্রয়াত কার্টুন জগতের কিংবদন্তি...
৯০ দশকের স্কুল পড়ুয়ারা বাড়ি ফিরেই টিভি খুলতো পোকেমন দেখবে বলে। এবং পোকেমনের নাম শুনলেই, সকলের আগে চোখের সামনে ভেসে ওঠে বেশ কিছু ক্যারেক্টার। সেই কার্টুন চরিত্রের গলাগুলো আজও কানে বাজে। এবং তাঁর মধ্যেই একজন জেমস কার্টার ক্যাথকার্ট। যে মানুষটির গলা শুনলেই ভাল হয়ে উঠত সকলের মন, তাঁর গলাতেই বাসা বাঁধল, এমন এক রোগ যে...
পোকেমনের প্রায় ৭০০টি এপিসোডে গলা দিয়েছিলেন তিনি। এবং এছাড়াও ১৫টির বেশি কার্টুন ছবিতে তাঁর গলায় প্রাণ পেয়েছে বেশ কয়েকটি চরিত্র। ৭১ বছর বয়সেই প্রয়াত এই ভয়েস ওভার আর্টিস্ট। যার গলা মানুষ শুনে এত আনন্দ পেয়েছেন, সেই মানুষটাই গলার রোগে চলে গেলেন। সূত্রের খবর, তাঁর গলায় নাকি ক্যান্সার হয়েছিল। থ্রোট ক্যানসারে চলে গেলেন এই আর্টিস্ট। তাঁর স্ত্রী নিজেই জানিয়েছেন এই খবর। কী বলছেন তিনি এই প্রসঙ্গে?
Bollywood Legendary Director: সাজানো সংসার ভেঙেছিলেন! বয়সে বড় পরিচালককে ঠিক কী কারণে বিয়ে করেন অভিনেত্রী?
সমাজ মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন তাঁর স্ত্রী। মার্থা জাকোবি নিজেই জানিয়েছেন সেই খবর। জিমির সকল ফ্যানদের আমার তরফ থেকে অনেক ধন্যবাদ। আপনারা যে এতদিন ধরে আমাদের আগলে রেখেছেন আমাদের ভালবেসেছেন, তাঁর জন্য ধন্যবাদ। ও এতদিন ধরে আপনাদের আনন্দ দিয়েছে, এবং এটাই ওর জীবনের লক্ষ্য ছিল। ওর ক্রাফট নিয়েও কিন্তু, ও ভীষণ ব্যস্ততা ছিল। এবং বলতেই হয়, আপনাদের প্রতি ও খুব কৃতজ্ঞ ছিল।
যেভাবে শরীরের সঙ্গে লড়াই করলেন...
এই কাজ থেকে অবসর নেওয়ার আগে, তিনি বেশ কয়েকটি ছবিতে গলার স্বর দিয়েছিলেন। এবং ২০২৩ সালের আগে তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। তাঁকে কখনও কখনও জিমি জেপি নামে ডাকা হয়। তিনি সোনিক এক্স এ নানা কাজ করেছেন। ইম্পিস আইল্যান্ড থেকে শুরু করে দ্যা থ্রি মাস্কেটিয়ার্স এবং লিটল বার্ডস বিগ এডভেঞ্চার এ গলা দেয়নি। প্রোফেসর ওকের চরিত্রের ক্ষেত্রেও গলা দিয়েছেন তিনি।