পুজো যেমন বেশিরভাগের কাছে আনন্দের। তেমনই আবার অনেকের কাছেই কবে শেষ পুজো আনন্দে কাটিয়েছেন, সেকথা বলা মুশকিল হবে। কেন? কারওর জীবনে পুজোর সেই বিশেষ মানুষটা আর নেই, আবার কেউ কেউ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেকটাই হয়তো পরিপক্ক হয়ে উঠেছে।
অভিনেতা অভিনেত্রীরা তারকা হলেও কিন্তু একদম ভিন্ন নন। পরিবার-পরিজন-গুরুজনদের তরফে ছোট ছোট উপহার তাঁদের কাছে অর্থ রাখে। ঠিক তেমনটাই যেন মনে করিয়ে দিলেন জিতু। পুজো আসে, পুজো যায়, কিন্তু কিছু গুরুত্বপূর্ণ মানুষের অনুপস্থিতি হঠাৎ করেই যেন ছেলেবেলাকে সঙ্গে নিয়ে যায়।
জিতুর জীবনের শেষ পুজো গিফট এসেছিল বহু বছর আগে। প্রায় ২২ বছর আগে। পুজো একেক বয়সিদের কাছে একেকরকম। ছেলেবেলায় পুজো মানেই নতুন জামা, ক্যাপ বন্দুক, আর ঠাকুমা-দাদুদের কাছ থেকে পাওয়া আশীর্বাদ সঙ্গে হাতখরচা। এই ভালবাসা যে অন্যরকম, সেকথা আবারও মনে করিয়ে দিলেন জিতু।
তিনি সমাজ মাধ্যমের পাতায় ছবি শেয়ার করেছেন। যেখানে, দেখা যাচ্ছে, তাঁর ঠাকুমাকে। অভিনেতা এই ছবি শুধু শেয়ার করলেন না, বরং তিনি লিখলেন, "আমি আমার জীবনের শেষ পুজো গিফট পেয়েছিলাম ২০০২ সালে এবং এটা সত্যি কথা। ঠাম্মা, তোমায় প্রণাম।"
উল্লেখ্য, এই বছর অরন্যের দিন রাত্রী রিলিজ করে তাঁর। শোনা গিয়েছিল, তিনি শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, ঋতাভরীর সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন, শুটিং হয়েছিল সেই ছবির। তবে, কবে রিলিজ সেকথা জানা যাচ্ছে না।