Advertisment
Presenting Partner
Desktop GIF

কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় সইফ, সোনালি, তাব্বু, নীলমকে হাইকোর্টের নোটিস

গত বছর ৫ এপ্রিল কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বেকসুর খালাস পেয়ে যান সইফ, সোনালি, নীলম, তাব্বু ও দুষ্মন্ত, এবং দোষী সাব্যস্ত হন সলমন খান।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
HC notice to Saif, Sonali, Tabu, Neelam

রাজস্থানে আজ থেকে প্রায় কুড়ি বছর আগে দায়ের করা কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় সোমবার অভিনেতা সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে (যিনি বর্তমানে ক্যান্সারে আক্রান্ত), নীলম কোঠারি ও তাব্বুর বিরুদ্ধে নোটিস জারি করল যোধপুর হাইকোর্ট। প্রসঙ্গত, কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় এক স্থানীয় আদালত তাঁদের বেকসুর খালাস করলে সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ছিল রাজস্থান সরকার। যিনি অভিনেতাদের চোরাশিকারে সাহায্য করছিলেন, সেই দুষ্মন্ত সিং-কেও নোটিস পাঠিয়েছে আদালত।

Advertisment

গত বছর ৫ এপ্রিল কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলায় বেকসুর খালাস পেয়ে যান সইফ, সোনালি, নীলম, তাব্বু ও দুষ্মন্ত সিং, এবং দোষী সাব্যস্ত হন সলমন খান। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের ৫১ নম্বর ধারা অনুযায়ী সলমনের ১০,০০০ টাকা জরিমানা ও পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেয় আদালত।

আরও পড়ুন, ফের বিষয় ভারতীয় হিপ্-হপ্, তাহলে কি আসন্ন ‘গল্লি বয় টু’?

অবশ্য যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে স্রেফ দু'রাত্রি কাটানোর পর, ৫০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পেয়ে যান সলমন। শাস্তির বিরুদ্ধে সলমনের আপিলের শুনানি ৩ এপ্রিল। বেআইনি অস্ত্র রাখার অভিযোগের বিরুদ্ধে তাঁর আপিলের শুনানিও ওই একই দিনে হবে।

১৯৯৮ সালে যোধপুরের কঙ্কনি গ্রামে 'হাম সাথ সাথ হ্যায়' ছবির শুটিং চলাকালীন দু'টি কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ ওঠে অভিনেতার বিরুদ্ধে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের আওতায় লুপ্তপ্রায় প্রজাতি হিসাবে কৃষ্ণসার হরিণের শিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ওই বছরই ২ অক্টোবর রাজস্থানের বিশনোই সম্প্রদায় সলমনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। উল্লেখ্য, কৃষ্ণসার হরিণকে প্রায় দেবতা জ্ঞানে পুজো করেন বিশনোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা।

Read the full story in English 

bollywood salman khan Tabu
Advertisment