/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/03/sree.jpg)
kanchan-Shreemoyi: কাঞ্চন-শ্রীময়ীর বিয়ে ঘিরে শোরগোল / ছবি-ইনস্টা
Kanchan-Shreemoyi Reception: শ্রীময়ী চট্টরাজ ( Shreemoyi Chattoraj ) এবং কাঞ্চন মল্লিক ( Kanchan Mullick ) বিয়ে করেছেন, সে তো আনন্দের কথা। কিন্তু, গতকাল যা কান্ড ঘটেছে তাতে চারিদিকে ছিঃ ছিঃ পরে গিয়েছে। কেন? তারা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছিলেন, ৬ তারিখ তাদের রিসেপশনের দিন কোনও মিডিয়ার ভেতরে প্রবেশ নিষেধ।
আর গতকাল, তারা তাদের ভেন্যুর বাইরে লিখে রেখেছিলেন একটি কার্ড। যাতে শব্দ ঠিক এমন ছিল, দয়া করে মিডিয়া - ব্যাক্তিগত সিকিওরিটি এবং ড্রাইভারদের প্রবেশ নিষেধ। যথারীতি, এই পোস্ট সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে যে করা হয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। আর এতেই যথেষ্ট ছিঃ ছিঃ করছেন বেশিরভাগ। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন বিষয়টা ইংরেজদের ভারতীয় এবং কুকুরদের প্রবেশ নিষেধের মত লাগছে।
ক্ষোভের তো বটেই, তবে একজন তারকার তরফ থেকে এহেন আচরণ যেন মেনে নেওয়া সম্ভব না। অনেকের প্রশ্ন, আবার নতুন করে লেখার কী ছিল যেখানে আগে থেকেই তারা ঘোষণা করেছিলেন। আর এই সমস্ত ঘটনায় অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র ( Sreelekha Mitra ) যথেষ্ট ক্ষুব্ধ। তিনি তাদের বিয়ে নিয়ে মন্তব্য না করলেও এই একটি বক্তব্যের খাতিরেই মন্তব্য করেছেন।
কী লিখছেন তিনি?
তাঁর কথায়, "আমায় যে গুটিকতক মানুষ ইন্ডাস্ট্রিতে ভালবাসেন তারা ব্যাক্তিগত স্বার্থের কারণেই কিছু বিতর্কিত বিষয় এড়িয়ে যেতে বলেছেন। অর্থাৎ, যা হচ্ছে হোক। কিন্তু তুমি ইগনোর করো এমন কিছু। চেষ্টা যে করিনি এমনটা নয়। কিন্তু এই বিষয়টা এড়িয়ে যেতে চেয়েও পারছি না। এনাদের বিয়ে প্রসঙ্গে আমার কোনও বক্তব্য নেই। বিগত কয়েকদিন যাবত, দুটি বিয়ে নিয়ে মিডিয়া খুব উচ্ছাস এবং উৎফুল্লতা দেখিয়েছিল। তারা ছবি শেয়ার করেছেন। ছবি নয়, বরং ছবির নিচে লেখাটা পড়ুন। শুনেছি, ব্রিটিশ শাসন চলাকালীন ক্লাবে লেখা থাকত, ভারতীয় এবং কুকুরদের প্রবেশ নিষেধ। আমার এটা দেখে কিছুটা তাই মনে হল। বাকি আপনাদের অভিমত। মিডিয়া, আগামীতে কারওর বিয়ের জন্য ধৈর্য ধরে রাখুন।"
শেষে একটাই কথা বলব, "ক্লাস ম্যাটার করে।" অভিনেত্রীর এই পোস্টে অনেকেই সহমত হয়েছেন। কাঞ্চনকে তুলোধোনা করতে বাকি রাখেননি। কেউ কেউ তো প্রকাশ্যে বলে দিলেন, আসলে কাঞ্চন কোথা থেকে উঠে এসেছে সেটা ভুলে গিয়েছেন। আবার কেউ বললেন, ওদেরকে বেশি নজর দিয়েই ভুল হয়ে গিয়েছে।