Advertisment
Presenting Partner
Desktop GIF

জুনিয়র আর্টিস্ট নয়, 'এক দো তিন' গানের শুটিংয়ে ভিড় ছিল ১০০০ আসল দর্শকের

সাধারণত যে কোনও শুটিংয়েই ভিড়ের দৃশ্যে থাকেন জুনিয়র আর্টিস্টসরা। আইটেম সংয়ের ক্ষেত্রেও তাই কিন্তু 'তেজাব' ছবির সেই বিখ্যাত গানের দৃশ্যের শুটিংয়ে তা হয়নি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Madhuri Dixit revealed she shot Ek Do Teen in front of 1000 real crowd

'এক দো তিন' গানে মাধুরী দীক্ষিত। ছবি: টুইটার থেকে সংগৃহীত

আশির দশকে মাধুরীর কেরিয়ারকে রাতারাতি তুঙ্গে পৌঁছে দিয়েছিল তেজাব ছবির সেই বিখ্যাত গান 'এক দো তিন'। ওই গানে মাধুরীর ডান্স স্টেপস বলিউড ছবির জগতে কিংবদন্তি হয়ে রয়েছে। ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পরে বহু দর্শক শুধু ওই গানটি দেখার জন্যেই বার বার ছবিটি দেখতে গিয়েছেন হলে। সম্প্রতি মাধুরী একটি সোশাল মিডিয়া আড্ডায় এসে জানিয়েছেন যে ওই গানটির শুটিং হয়েছিল আসল দর্শকের সামনেই। প্রায় ১০০০ জন দর্শকের সামনেই পারফর্ম করেছিলেন মাধুরী।

Advertisment

মাধুরী সম্প্রতি তাঁর টুইটার হ্যান্ডলে একটি থ্রেড চালু করেন তাঁর কেরিয়ারের সবচেয়ে প্রিয় স্মৃতিগুলি নিয়ে এবং সেখানে এই গানের প্রসঙ্গ দিয়েই কথোপকথন শুরু করেন নায়িকা। তিনি লেখেন যে এই গানের শুটিংয়ের আগে প্রায় ১০-১৫ দিন ধরে রিহার্সাল চলেছিল। সাধারণত শুটিংয়ে যখন ভিড়ের দৃশ্য থাকে অথবা কোনও সং সিকোয়েন্সের শুটিং করা হয়, তখন ভিড় জমাতে জুনিয়র আর্টিস্টদেরই নিয়ে আসা হয়।

আরও পড়ুন: বলিউড ছবির গানের জন্য কোনও পারিশ্রমিক পাই না: নেহা

কিন্তু 'তেজাব' ছবির এই বিখ্যাত গানের দৃশ্যে যে ভিড়টি দেখেছেন দর্শক, সেটা ছিল আসল ভিড়। মাধুরী সেই কথাই লিখেছেন তাঁর টুইটার হ্যান্ডলে। টুইটারে তিনি চালু করেছেন বিশেষ হ্যাশট্যাগ, 'সুনো সুনাও উইথ এমডি'। সেই হ্যাশট্যাগেই গত ১০ এপ্রিল তিনি আড্ডা দিয়েছেন 'এক দো তিন' গানটি নিয়ে।

মাধুরী লেখেন, ''এই হুকস্টেপটা এতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল, আমি শুনেছি দর্শক এই গানটা রিপ্লে করার দাবি করত সিনেমা হলে। এমনকী স্ক্রিনে পয়সাও ছুঁড়ত বলে শুনেছি। সবাই আমাকে মোহিনী বলেই ডাকতে শুরু করে। এই গানের সঙ্গে কত স্মৃতি যে জড়িয়ে রয়েছে।''

১৯৮৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল 'তেজাব'। ১২টি ফিল্মফেয়ার নমিনেশন ছিল এই ছবির। অনিল কাপুর জিতেছিলেন সেরা অভিনেতার ফিল্মফেয়ার আর মাধুরী সেরা অভিনেত্রীর প্রথম ফিল্মফেয়ার নমিনেশন পেয়েছিলেন এই ছবিতে। দক্ষিণে তামিল ও তেলুগুতে এই ছবির রিমেকও হয়। ছবির সঙ্গীত পরিচালক ছিলেন লক্ষ্মীকান্ত প্যারেলাল ও কোরিওগ্রাফার ছিলেন সরোজ খান।

bollywood MadhuriDixit
Advertisment