/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/06/mimi.jpg)
মিমি চ্ক্রবর্তীর টুইটে শোরগোল
'পঞ্চায়েত' সিরিজের (Panchayat Web Series) দ্বিতীয় মরসুম নিয়ে শোরগোলের অন্ত নেই। শস্য-শ্যামলা ফুল্লেরা গ্রাম। তার রাজনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে সিরিজে। প্রথম সিরিজের তুলনায় এই পর্বের গল্পের আবেগ-অনুভূতি আরও বেশি করে ছুঁয়ে গিয়েছে দর্শককে। এবার সেই সিরিজ দেখেই রিভিউ দিলেন খোদ মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)। সাফ বললেন, "সাধারণ গ্রামবাসীদের তো এখানে বিধায়কের নাগাল পেতে কালঘাম ছুটে যায়! তবে বাংলায় এমনটা হয় না।"
শাসকদলের তারকা সাংসদ টুইট করেই 'পঞ্চায়েত' নিয়ে নিজের মতামত ব্যক্ত করেছেন। শুধু তাই নয়, মনে করিয়ে দিয়েছেন বাংলার সাংসদ-বিধায়করা নিজেই সাধারণ মানুষের দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে যান সুবিধে-অসুবিধের কথা জানতে। মিমির মন্তব্য, "গ্রাম পঞ্চায়েতের গল্পের ভিত্তিতে তৈরি একটা সিরিজ দেখছিলাম। দেখলাম, গ্রামের রাস্তা তৈরি করার জন্য সেখানকার প্রধান কিংবা বিধায়কদের নাগাল পান না সাধারণ মানুষেরা। তবে এটা বলতে চাই যে, আমাদের রাজ্যের বিধায়ক-সাংসদ কিংবা দলের নেতা-নেত্রীরা নিজেরাই সাধারণ মানুষের কাছে সোজাসুজি পৌঁছে যান।" সেই মন্তব্যের সঙ্গে তৃণমূল সরকারের উদ্যোগ 'দুয়ারে সরকার'-এর কথাও মনে করিয়ে দিয়েছেন তিনি (Mimi Chakraborty on Duare Sarkar)।
<আরও পড়ুন: পদ্মাপারের ‘সোনু সুদ’, বন্যাদুর্গতদের জন্য কোটি টাকা তুললেন গায়ক তাশরিফ>
I have been watching a series on Gram panchayat whr normal villagers can’t reach the MLA neither the gram pradhan can 4 an essential road that needs to be done.
But just wanted to say in our state the MLAs and the MPs nd all party leaders reach out to ppl directly.#DwareSarkar— Mimi chakraborty (@mimichakraborty) June 23, 2022
অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার যে সাধারণ মানুষের নাড়ি বুঝতে অনেকটাই এগিয়ে, সেটাই টুইটে বোঝাতে চেয়েছেন মিমি চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, 'পঞ্চায়েত'-এর পয়লা সিরিজের মতো দ্বিতীয় সিরিজও বেশ হিট! বিশেষ করে 'সচিবজি' জিতেন্দ্র কুমার, 'পঞ্চায়েত প্রধান' রঘুবীর যাদব কিংবা প্রধানের স্ত্রীয়ের ভূমিকায় নীনা গুপ্তার অভিনয় বিশেষভাবে নজর কেড়েছে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন