/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/05/neel1.jpg)
পাহাড়ে ঘুরে ঘুরে কী খুঁজে পেলেন নীল এবং তৃণা?
এই দুনিয়ায় কত কী হয়? ঈশ্বরের সৃষ্ট এই পৃথিবীতে কার সঙ্গে কার যোগ রয়েছে সেকথা বোঝা দায়। আর এমনই এক নিদর্শনের উল্লেখ করলেন, নীল ভট্টাচার্য।
অভিনেতা এতদিন শুধু ট্রোল হয়ে এসেছেন। কিন্তু, এবার এমন এক জিনিস সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিলেন যা অনেকেই জানতেন না। নীল এবং তৃণা পাহাড়ে গিয়েছেন। তাঁরা সেখানের নানা ধরনের চা টেস্ট করছেন। গন্ধ অনুভব করছেন। আর তার মধ্যেই এমন একটি চায়ের সন্ধান পেলেন যা একেই বহুমূল্য সগেও তাঁর রয়েছে পূর্ণিমার সঙ্গে যোগও।
এই চায়ের দাম কত?
নীল তাঁর ভিডিওর মাধ্যমে জানান, এই চায়ের দাম কেজি প্রতি এক লক্ষ টাকা! এও হয়? পৃথিবীতে অনেক দামি চা রয়েছে। তাঁর মধ্যে কার্শিয়ং শহরে জন্মায় এই চা। এবং এই চা পাতা তুলে নেওয়ার পেছনে রয়েছে এক বিরাট প্রক্রিয়া।
আরও পড়ুন - Dev: ৩ বছর ধরে বিবাহিত দেব, সন্তানও রয়েছে! জবাব দিলেন অভিনেতা…
বছরের পর বছর নিয়ম মেনে এই চায়ের পাতা তোলা হয়। এবং এই কাজ করা হয় পূর্ণিমার দিন। সেকারণেই এই চা পাতা তুলে নেওয়ার সময়কে মুনলাইট প্লাকিং বলে। অভিনেতা ভিডিওর মাধ্যমেই জানালেন কীভাবে কী সম্ভব হয়। এমনকি তাঁরা ভাগ নিলেন সেই বিশেষ অনুষ্ঠানে।
অভিনেতা বললেন, যুগের পর যুগ ধরে এই কাজ হয়ে আসছে। মুনলাইট প্লাকিং উৎসবের মত। পূর্ণিমার রাতে এই কাজ হয়। অন্ধকারে চা বাগানে সকলেই উপস্থিত হন। এটা ওঁরা বিশ্বাস করেন, বাতাসে অক্সিজেনের প্রভাব, এবং পূর্ণিমার কস্মিক কনফ্লুএন্স চা পাতায় সুন্দর গন্ধ এবং স্বাদ সরবরাহ করে। দারুণ অভিনব প্রসেস এটা।
অভিনেতার এই ভিডিও মন কেড়েছে অনেকের। কেউ কেউ তো তাঁকে ধন্যবাদ জানালেন এত সুন্দর চায়ের গল্প উপহার দেওয়ার জন্য। নিজের দেশে এবং রাজ্যে যে দামী এবং সুন্দর চা-পাতা তৈরি হয় একথা অনেকেই জানতেন না।