”কিছুদিন হল ধারাবাহিক শুরু করেছি, তার আগে তো ছবিই করতাম। ফিল্মের শুটিং খুব বেশি হলে ২০-২১দিন হয়। ১৫ দিনেও ছবি শেষ হয়ে যায়। প্রচার, ডাবিং সবকিছু নিয়ে ৬০ দিন ধরা যাক। বাকি দিনগুলো ফাঁকাই থাকে। বাড়িতেই কাটে আমার। তাই লকডাউনে আলাদা করে কোনও অসুবিধে হচ্ছে না। আমার অভ্যেস আছে”, বললেন পার্নো।

আরও পড়ুন, ”ঋতুপর্ণা পাশে না থাকলে ছবিটাই তৈরি হত না”, ‘আহা রে’ প্রসঙ্গে রঞ্জন ঘোষ
তবে বাড়ির কাজ টুকটাক করতে হলেও রান্নায় মোটেই হাত দিতে হচ্ছে না তাঁকে। অভিনেত্রী বললেন, বাড়িতে বোন রয়েছে, ”ও রান্না করছে। কেবল দু’ঘন্টা শরীর চর্চা করছি, সেখানেও বোন সহযোগিতা করছে।”
সোশাল মিডিয়াতেও খুব একটা দেখা যাচ্ছে না নায়িকাকে। পার্নোর মত, ”মানুষ খাবার পাচ্ছে না, তাই কিছু বন্ধুরা মিলে মানুষের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। রূপান্তরকামী, যৌনকর্মীদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করছি। মানুষের জন্য কাজ করছি, সেটা আবার প্রচার করব, আমার এসব পছন্দ না। তাছাড়া চারিদিকের অবস্থা দেখে খাবারের বিলাসিতাটাও ভাল লাগছে না। তা বাদে বাকি নিজের মতো করে সময় কাটছে।”
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন